দোদুল্যমান প্রলয়দোলায় অকূল জলধির কোলে
নীলাচল উৎসবে মনে আনন্দধারা বাহে।
আকাশ জলধির সাথে আনন্দে নাচিয়া বেড়ায়
পবন দাপিয়ে জানায় আনন্দ ভক্তের সমাগমে।


মনমুগ্ধকর রবি প্রভাতে কত ভালোবাসা ভরে
মানুষের স্রোতে প্রভুর রথের চাকা চলে।
বিষাদের দূনিয়ায় যখন সন্ধ্যা নেমে আসে
দেখি দুটি হাতে শিশুর ক্ষুধার্ত নয়ন চেয়ে আছে।


দিনের শেষে রজনীর ক্রদনে বারিধারা নামে
বিদ্যুৎ চমকায় জলধির ফেনার মাঝে।
মন প্রাণ নিয়ে সব ডুবেছে সন্ধ্যার মজলিসে
শিশুর ক্রদন শুনি নাহি কেহ পাশে থাকে।


প্রসাদের অবজ্ঞা করি ভয় নেই মনে পাপের
ওদের ক্ষুধা নিবারণে আপন চিত্ত শান্তিলাভে।