পত্রিকাতে খবর: পুলিশ অফিসারের অবৈধ বিশাল সম্পদ...
কালের কন্ঠ পত্রিকাটি এ আই.জি-র জন্য বড় এক আপদ!
একজন সাংসদ-ব্যারিস্টার এ ব্যাপারে শুধু দু'টি কাজ করে,
তারপর দুর্নীতি দমন কমিশনের কিছু মনে হয় টনক নড়ে!
তারা এখন এ ব্যাপারে তাড়াতাড়ি করে তদন্ত কমিটি গঠন,
মানুষ তৈরির কারখানায় তাদের কী রকম শিক্ষা আর পঠন।


অবৈধ কর্মকাণ্ড করে তারা তো দুর্নীতি দমন কমিশনে যায়...
কত আধিকারিক সরকারী চাকরী করে টাকার পাহাড় খায়!
এক শিক্ষাবোর্ডের সিস্টেম এনালিস্ট সনদ-পত্র বিক্রি করে...
পাঁচ হাজার নকল বিক্রি! নিজের আর অন্যের পকেট ভরে!
অবশেষে ধরা পড়ে সে, পুলিশে গোয়েন্দা বিভাগের হাতে...
দুর্নীতি দমন কমিশনের যোগসাজসে ধামাচাপা হয় তাতে!


পুলিশ প্রধানের উপরে কে আছে তাকে কেন হচ্ছে না ধরা?
দুর্নীতি চলে শিক্ষা বিভাগের চেয়ারম্যান পর্যন্ত, হয়না কড়া...
গোয়েন্দা পুলিশের কারণে হতে পারে শেষ রক্ষা, কী সেটা!
ক্ষমতায় থাকা কালে তার বিরুদ্ধে আছে দেশে কোন বেটা?


এতদিন কেন? সংবাদপত্রে সব খবর কেন হয়নি দেশে ছাপা!
দুদক রাজস্ব পুলিশ! সব মন্ত্রণালয়কে পারে না দিতে কাঁপা?