আমার বাইরের যে আমি
চেনে সকলেই,
কিন্তু ভেতরের আমিকে
চিনি কেবল আমি।
কত অবহেলায় বাস করে সে
সীমাহীন নীরবতায়,
অহর্নিশ চুপ করে শুধু ভাবে
ভাবনা হীন দুরন্ত স্মৃতিকে।
বাইরের আমি হাসি অকারণে
চলি বাকী দের মতই স্বভাব ছন্দে-
শারিরীক আঘাতে রক্ত ঝরে
আবার মিশে যায় সময়ের সাথে,
হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ হয়
স্মৃতির আঘাতে তা আর
মিশে যায় না বাইরের আমার মত।
অসংখ্যবার ভেবেছি
আমার ভেতরের আমিকে বের করব
এক প্রভাতে -
স্নিগ্ধ প্রকৃতির কোলে দোল খাওয়াতে,
ফের ভয় হয়!
সেই প্রভাত যদি বৃষ্টি এনে ভিজিয়ে দেয়!
আমার সেই ভেতরের আমিটা
তো সর্বদা অশ্রুসিক্তই থাকে
তাই বৃষ্টিতে এত ভয়!
সিক্ততা রাখবে কোথায়?