তারিখ ঃ – ০৪/০৫/২০২১ ইং , সময় – রাত – ৯-০০ টা ।
সূরা ক্বদর – এর ফযিলত ।
( মক্কী সূরা , আয়াত – ০৫ , রুকূ – ০১ )
রমজান মাসের ২৬ তারিখ দিবা গত রাত্রি
হবো পূত-পবিত্র হৃদয়ে শবে ক্বদরের যাত্রি ।
ধর্ম প্রাণ মুমিন-মুসলমান সারারাত জেগে আকুল
আল্লাহর রহমত কামনায় ইবাদতে থাকেন মশগুল ।
সূরা ক্বদর দিয়ে পুণ্য মনে পড়বেন নামাজ
ফরিয়াদে করে নেবেন জীবনের সকল গুণাহ মাফ ।
নবী করীম ( সঃ ) বলেন –
সওয়াবের আশায় ক্বদরের রাত নামাজে দাঁড়িয়ে করেন শেষ
মাফ করে দেয়া হয় তার পেছনের সকল গুণাহ রাশির রেশ ।।
পূর্ণ পবিত্র তায় সকাল সন্ধ্যায় সাত বার সূরা ক্বদর পাঠ
সে ব্যক্তি সকলের নিকট করবে সম্মান লাভ ।
( বঙ্গানুবাদ ) ঃ
আমি এ কোরআন মহিমান্বিত রজনী তে করেছি অবতীর্ণ
( তা শুধু মানুষের ইহকাল ও পরকালের কল্যাণের জন্য ) ।
মহিমান্বিত রজনী সমন্ধে তুমি কি জান ?
( জানার পর এর অপরিসীম গুরুত্ব পবিত্র হৃদয়ে মান ) ।
মহিমান্বিত রজনী সহস্র মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ
( ইবাদতে পুণ্য ও মহান রবের নৈকট্য লাভে বান্দা হবো উৎকৃষ্ট ) ।
প্রত্যেক কাজে সে রাতে হয় অবতীর্ণ
ফেরেশতা গণ ও জিব্রাঈল ( আঃ ) তাদের প্রতিপালকের অনুমতিক্রমে
( তাঁরা অবিরাম থাকে ব্যস্ত মানুষের প্রতি রহমত বর্ষণে ) ।
ঊষার আবির্ভাব কাল তব এ রজনী শান্তিময় ও নিরাপত্তা দাতা
( বান্দা চোখের জলে দু’হাত পেতে আল্লাহর কাছে
প্রার্থনায় রহমত , বরকত , মাগফিরাত ও নাযাত গ্রহীতা ) ।।
( বিঃ দ্র ঃ ব্র্যাকেট অংশের লাইন টুকু সূরার বঙ্গানুবাদের অংশ নয় , এটা মূল বঙ্গানুবাদের সাথে মিলিয়ে লেখা
হয়েছে । )
শরীফ নবাব হোসেন ।