নীরবতার একটা অর্থ আছে,
নীরবতার একটা কথন আছে
নীরবতার মাঝে নৈঃশব্দ্যের অহংকার।
চুপ থাকা মানেই নীরবতা নয়,
হয়তো সৃষ্টির নেশায় মত্ত,
নতুন কোনো ভাবনায় বিভোর।
সব শব্দ যেমন বাক্য গঠন করে না।
সব বাক্য অর্থ বহন করে না,
নীরবতা তেমনি নিশ্চুপতার অঙ্গীকার করে না।।
এই যে এতো তান্ডব, এতো মৃত্যু, এতো বাঁধা দেও
তোমার বিধাতা কিন্তু নীরব!!
এ নীরবতার আছে কি অর্থ?
হয়তো, হয়তোবা নেই।
জগতে এতো প্রিয় সৃষ্টি যার,
তার ধ্বংস তিনি নিশ্চলা,নিঃচুপ নীরব ।
আপনমনে খেলছেন নাকি দেখছেন!!
মানুষ নামের শ্রেষ্ঠ জীবের অনিষ্ট কান্ড কারখানা।
নীরবতার মত এতো শৈল্পিক কৌশল
আর হয় না , না আছে হারানোর ভয় না প্রাপ্তির সুখ।।

সুফীসাধক প্রাজ্ঞ বুজুর্গদের
অদ্ভুত রহস্যময় নীরবতা,,
সম্মুখে যুদ্ধ!! কখনো না?
বরং বানিতেই তুষ্টি তাদের
কবিরা নীরব থাকে,
সংলাপ যদি বিপদ সংকেত দেখায়!
শাকুনিক তবে কি ভালো?
নীরবতার মত সূক্ষ্ম কৌশল ওর নেই।