কুঞ্জ বনে গুঞ্জন করে ভোরের পাখি
ভোরের দোয়েল, শালিক, টিয়া রঙ্গন_
করে (আমার গাঁয়ের রূপের বাহার
সব গাঁয়ের ভিন্ন, যেন হরিণী ছিন্ন)
তিন্নও অভিন্ন কুহেলিও কিরন্ন হে–
যেন সাত রঙ্গে বাঁধা এ আমার বঙ্গ।
শীতের সকাল আসলো ধেয়ে এ গাঁয়ে
তুলাগাঁয়ের সোনা রূপের–রূপ ছুঁয়ে।


এ গাঁয়ে, রাখাল ছেলের বাঁশির সুরে,
মাঠের ফসল উলকি হাসে, সূর্য–চে।
ঐ বনের মধ্যস্থ পলাশ হাসে চুপে!
অদূর গাঁয়ের ছেলে–মেয়ে ছুটে আসে।
শীতে এমন সোনার দিনে সূর্য ডাকে,
আঁচল ভরা মা’র আদর অঙ্গে মাখে।


সনেট।
আমার মত করে সাজালাম।