লেখক-লেখিকাদের উদ্দেশ্য করে বলছি, আপনেরা দেখবেন বর্তমানে প্রচুর পরিমাণ যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ হচ্ছে? আমার দেখা অনেক গুলো যৌথ কাব্যগ্রন্থে লেখার মান তেমন ভালো হয়নি।


বইয়ের ভিতরে প্রচুর বানান ভুল-ত্রুটি থাকে 'সম্পাদক সাহেবকে বলছি সম্পাদকের দায়িত্ব কি পাঠকের কাছে একটি মানসম্মত বই তুলে দেওয়া নয়?


লেখক-লেখিকার বানানে ভুল ত্রুটি থাকতেই পারে, লেখক-লেখিকাদের লেখায় যদি ভুল-ত্রুটি না থাকে তাহলে সম্পাদকের কি প্রয়োজন? তাই বলছি একটি মানসম্মত বই  পাঠকদের উপহার  দেওয়ার প্রধান দায়িত্বে কাজ করেন এক জন সম্পাদক।


আমার চোখের দেখা অনেক যৌথ কাব্যগ্রন্থ রয়েছে যে কাব্যের লেখা মানসম্মত ছিলো না তারপরও ছাপিয়ে দিয়েছে সম্পাদক সাহেব কিন্তু কেনো টাকার জন্য?


বর্তমান সময়ে অনেক সম্পাদক সাহেব আছেন যারা অর্থের লোভে যেমন ইচ্ছে তেমন বই বের করে চলেছে।
এভাবে চললে সাহিত্যের কি হবে তা ভাবাই দুস্কর।


#আবার অনেক সম্পাদক সাহেব তো টাকা মেরে আর বই বের করেননি, আবার অনেকে নাকি পালিয়ে গেছেন!  


#আবার অনেক লেখক- লেখিকা দেখি অন্যের লেখা চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেয়।
অনেকে ফেসবুকে এই সব চুরির বিবরণ দিয়ে পোস্টও করেছেন,  বিস্মিত !
যাই হোক এই কথা গুলো এমনেএমনি বলি নাই ঘটে  যাওয়া ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।


#বাংলাদেশে অসংখ্য প্রকাশনী রয়েছে, এই অসংখ্য প্রকাশনীর মাঝে খুব ভালো ভালো অনেক প্রকাশনী রয়েছে যারা লেখক-লেখিকা, পাঠক-পাঠিকা, সবার কথা চিন্তা করে বইয়ের কাজ করে থাকেন।
একটি মানসম্মত বই দেওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেন।


তাই আমি বলবো সবাই ভালো প্রকাশক-প্রকাশনীর কাছে যাবেন, মানসম্মত বই বের করবেন।
বাংলাদেশে অনেক প্রকাশনী-প্রকাশক রয়েছেন
যারা সাহিত্যের জন্য কাজ করেন, লেখক-লেখিকা, পাঠক-পাঠিকাদের জন্য কাজ করেন। বিশেষ করে উনারা নবীন লেখক-লেখিকাদের জন্য মন প্রাণ উজাড় করে কাজ করেন।
আপনারা দেখে শুনে যে কোনো প্রকাশকের কাছে যাবে।