রক্তে গোলাপ ফোটার দিন
কেউ একজন সুদূরের করুণকান্তি স্পর্শ দিয়ে যায়
হঠাৎ বৃষ্টিতে যেমনটি হয় ভেজা আদরে বাগান হতে চায় বুক
গোলাপচাষীরা বোঝে পাপড়ির ভাষা, তৃষ্ণার ঘ্রাণে কী যে সুখ
তৃষিতের বুক জেগে ওঠে স্তরে স্তরে নন্দনের বৃষ্টিতে
চন্দনে মৃত্তিকার ঘ্রাণ বড় বেশি গাঢ় হয়;


চন্দনধেনু বাজালে ব্রহ্মজ্ঞানে জেগে ওঠে চর্চিত স্বত্বা
সেখানে তৃষিত নয়নে সন্ন্যাসী সাজে
পাপড়ির ভাষা জানলেও গোলাপচাষী, বোঝে না গোলাপ নিজে
ভিজে পাপড়ির মধুরতায় শুধু ভ্রমর মুগ্ধ হয়।