দবির বিল্লাহ বিকৃত কবি রাজাকার টাকলাকে,
কেউ কি ডাকে দেশপ্রেমিক ?
                     ডাকে সবাই রাজাকার তাকে;
বানোয়াট গল্প বানিয়ে, সে হয় আহা মুক্তিবোদ্ধা !
                      খল-নায়ক ঐ চাপারই জোরে;
সঙ্কট, গন্তব্য, আরো নানাবিধ আতঙ্কের
দুরভিসন্ধিমূলক মসলা মিশিয়ে,
কতগুলো গাধা-গাধীদের জন্য কবিতা লেখে;
আর রাজাকার গাধাগুলোও সে মুলো-কাব্য চিবোতে যায়
দবির বিল্লাহ বিকৃত কবির মৌলবাদী ঘরে,
এবং চেঁচাতে থাকে মন্তব্যে তার মতো উগ্রবাদী স্বরে;

কোনো কর্ম করে না দবির, শুধু কবিতা লেখে,
তো বলি, দবিরের সংসারটা চলে কি করে ?
নিশ্চয়ই তার পাকি বাবা ব্যাংক থেকে লোপাট করা
বস্তা ভরা পাকি মুদ্রা যুদ্ধের পরে দিয়ে গেছে তাকে ;
অথবা কোনো লাদেন মার্কা গুপ্ত সন্ত্রাস ইউনিটে
পাচার করে অর্থ তাকে,  
তা দিয়ে চলে সংসার, চলে সন্ত্রাসবাদ সে অনুদানে ;
এবং তাই সামন্ত জমিন্দার কবির মতো এ বদমাশ ভাই,
রোজগারের চিন্তা ছাড়াই, উগ্রবাদী, মৌলবাদী, রাজাকারী,
ষড়যন্ত্রী কবিতা প্রতিদিন লিখতে পারে;

অন্য ধর্ম পোড়ে, দেখেছো দুঃখ কোনো তার কলমে ?
মরু রাজা আর পাকিদের দাস,
             সে রাজাকার আদতে ঘনকৃষ্ণ তার মরমে;
বিকট মুক্তিযোদ্ধা নিজেকে প্রমাণ করেতে চায়,
তাই ঘরের আঙিনায় মুক্তিযুদ্ধের জাল সার্টিফিকেট-টা টাঙায়
এই অগ্রজ শ্বাপদে; তবে শুনেছো কি কখনো
               মহান শেখ মুজিবের নাম তুলে তার মুখে ?
অথবা রবি ঠাকুর ? কবিতা লেখে, অথচ মহাকবির
প্রংশসা তার কলুষিত হানাদার কলমে একবারো কি আসে ?
নাকি আইয়ুবের বশংবদ মোনায়েম খাঁ'র যোগ্য
বংশধরের মতো, উদ্ভট মতবাদে বলে দবির বিল্লাহ বিকৃত কবিও,
"আপনারা রবীন্দ্রসংগীত লিখতে পারেন না।
আমাদের যে চাই পাকিস্তানি ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ রবীন্দ্রসংগীত!"
এই কথা আহাম্মকের মতো হেঁকে ওঠে!
(হা হা হা! হেসে উঠি আজো আমরা,
কতটা গবেট হয় ধর্মান্ধ রাজাকার-রা, সে প্রমাণ
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ গবেট অজ্ঞান এ উক্তিখানিতে;)
রবীন্দ্র সংগীত রবি ঠাকুর ছাড়া আর কেউ লিখতে পারে !
পাকি ও তার দোসর দবির বিল্লাহ বিকৃত কবিরা
এই প্রকার অন্ধ ধর্মান্ধ গর্দভ জ্ঞানে চলে দিনে রাতে;

এই রাজাকার কপট অগ্রজে, নিচ্ছে যে দেশকে বিপথে,
এর ষড়যন্ত্রেই বাঙালি নব প্রজন্ম পাকিদের জার্সি পরে;
বাংলাদেশের জাতির পিতার নাম যে কখনো নেয় না মুখে,
তাকে কি ডাকবো দেশপ্রেমিক ? ডাকবো রাজাকার তাকে;
বিজ্ঞানের টিকা নিয়ে গাদ্দার বিজ্ঞানের গীবত গাইতে থাকে,
রাতের আঁধারে বাংলাদেশ ধ্বংসের মজলিস করে,
                তারা রাজাকারী কবিতার দুর্গন্ধ আতর মেখে;

তোরা যে রাজাকার,
তা পরিষ্কার বোঝা যায় তােদের আচরণে;
আর আমরা যে কি প্রকার, নিখাদ দেশপ্রেমিক,
আগুন না ছাইভষ্ম দেখাবো তোদেরকে,
যখন সাফ করবো তোদের ধরে ধরে একে একে ;
আমাদের ধর্ম সহিষ্ণু বাংলাদেশ লজ্জায় নুয়ে পড়ে,
তোদের লাদেন মার্কা শ্রেষ্ঠ শ্রেষ্ঠ চিৎকারে,
বাংলার খেয়ে দেয়ে মোনাফেক, নিতে চাস বাংলা মা'কে
মরু পাকি মৌলবাদী আন্ধার কবরে !

দবির বিল্লাহ বিকৃত কবি রাজাকার টাকলাকে
আর তার সভাসদ গাধাদের দিকে তাকালে,
দেখি দেশোদ্রোহী, রাজাকার তকমা !
                  তাদের শরীরে চক চক ঝক ঝক করে।

  
(০৩.০১.২০২২)