হাই নাগরিক , রশ্মির তেজ মাপো মাটির উর্বরতায় ;
বাঁশেরকোঁড় ঢেকে মাটির হাঁড়িতে করো না ভোজের আয়োজন !


প্রথম সূর্যালোকে আমাদের আদিপিতা
উপরে দুইহাত বাড়ায়ে বিধাতার কাছে
কী চেয়েছিলেন জানো কি তা !


প্রাণের উৎসকোষ করে না কী অবিরাম বিভাজন
অস্থির প্রান্তরের ওপাশে দাঁড়ায়ে ;
এখানে রমণী এসে দাঁড়ায় নরের পাশে
পরম সৌহার্দ্যে !


মাটির গভীরে অযোনিজ প্রজনন ,
তৃণের নাভীমূলে অবাক শিহরণ
ছুঁয়ে যায় উজ্জ্বল সূর্যের প্রাণ !


নিভৃতচারীর করতলে বৈদিক প্রণয়ন –
মধুলোভে মৌচাক ভেঙে করো না তছনছ !