কারবালাদিঘীর রাস্তার ধারে
সন্ধ্যা-রাত্রীকালে,
শিমুল গাছে পেত্নী নাচে
এই ডালে ঐ ডালে।


আশায় আশায় সেঁজে-গুজে
নাচে কোমর দুলে,
মনের মত সখা পেলে
কোলে নিবে তুলে।


সখা ভেবে যখনি পেত্নী
কাউকে ডাকে কাছে,
বাব"রে বাব দৌড় ঝাপ
ফিরে দেখে না পাছে।


একদা পেত্নী  আমায় পেয়ে
আমার সামনে এসে,
আমায় তুমি করবে বিয়ে
বললো মুচকি হেঁসে।


রুপে তাহার মজিয়া আমি
হয়ে গেলাম রাজি,
লম্পো মেরে ঝম্পো দিয়ে সে
নিয়ে এল কাজী।


পেত্নী আজকে বেজায় খুশি
আজকে যে তার বিয়ে,
পেত্নীর দেশে ঘুরতে সে আজ
আমায় যাবে নিয়ে।


পেত্নীর লম্বা চুলে আমি
বেধে দেব খোপা,
গোলাপ, জবা গেঁথে দেব
এনে ঝোপা ঝোপা।


এক দুই তিন এমনি ভাবে
ষোল বছর যায়।
পেত্নী আমায় আগলে রাখে
ছারতে নাহি চায়।।
(live special the day of 7 February )


০৪/০২/২০১৮ খ্রীঃ।