বুলবুলি তুই কোন চুলাতে কোন গলিতে আজ রে ভাই
পাইলি কিছু চোস্ত খাসা! দিস রে আমায় বখরা চাই।
আখড়া তোর ঐ চিপার গলি আমায় নিয়ে চল না আজি
তোর ওই সাথে শিসটি বাজাই ভাজবো না আজ বেগুন ভাজি।
হেথায় আসর কবির গাথা পান্তা চোনা পোস্ত কষা
দিন আর রাতি করছি খেতি মারছি রোজই শতেক মশা।
কইলি কী ভাই শিস বাজালি ভাবলি কী রে বয়স আমার
নাই কী ভাবিস চোস্ত আছে! মারতে পারি দারুন হ্যামার।
পরীর দলে দলে দলে ঢল রে আজি নদীর পান
শীতের দিনে পিকনিকেতে আয়লা আঁধি আম্ফান।
আসবি নাকি নইলে ফাঁকি পড়বি রে শুন মন দিয়া
তোর কাছে আর এমন কী রে! শুধুই শালিক কিংবা টিয়া।
আয়েলা আঁধি আম্ফানের ওই নিনাদ শুনি হেথায় বাড়া
শিস বাজালি রঙ্গ করিস বাঁদর শালা হতচ্ছাড়া।
শান্ত আজি করতে হবে সে ঝড় আঁধি আম্ফানের ঐ
শাণ দিয়ে ধার কাটতে হবে ধরতে হবে বোয়াল রুই।
জবাই আজি করবো রে আয় দন্ত কেলায় হাসিস ক্যান
কান্তা পিশির শান্ত ছেলে আমায় ভাবিস এমুন জ্যান!
জয় মা কালি দিবই বলি আজ রে আসর করবো মাত
আঁধার আঁধি আম্ফানেরে করবো রে শুন কুপোকাত।


(ভালো নাই মন মেজাজ তাই আবোল তাবোল সরাসরি এখানেই পেন চালাচ্ছিলাম)