চিঠিও হতে পারে সাহিত্য
যাহা প্রায় অবলুপ্ত ভাষায় লিপ্ত
সগৌরবে যাহা সাহিত্যে স্থান করে নিতে পারে
হতে পারে দীপ্ত।


কত নত হই রুধিরেতে বই
নিতে তারি গুরুভার
আধুনাতে যাহা চালিকা নিহিত
গদ্য সে কবিতার।


আহা!! আজি করে হত
আপনারে বধিবার।


(গতকাল দিপকের লেখা চিঠি নামে একটি লেখা প্রকাশ করেছিলাম যাহা আধুনা লুপ্তপ্রায় সাধু ভাষায় লেখা ছিল আর এমন লেখা রবিঠাকুরের কত চিঠিই না আমরা সাহিত্য হিসেবে পাঠ করে থাকি যদিও সেকালে সাধু ভাষা প্রচলিত লেখ্য ভাষা ছিল। আজ এই দিনে যাহা অবলুপ্ত সেই ভাষায় লেখা একটি সুমধুর চিঠি অবশ্যই সাহিত্যের অঙ্গ হতে পারে বলেই মনে করে থাকি। যাহাই হোক অনেক বিরূপ মন্তব্য আসবার কারণে লেখাটি আমি মুছে দিয়ে কবিতা হিসেবে ছোট এই লেখাটি আসরে প্রকাশ দিলাম কাব্য হিসেবে। বি।দ্রঃ সাদামাটা গদ্য আর চিঠি অন্য অনেকেই আসরে কাব্য কবিতা হিসেবে প্রকাশ দিয়ে থাকে কেউ না কেউ প্রায় প্রত্যহই আর যাহা উচ্চ প্রশংশিত ও হয়ে থাকে। )