এত ব্যস্ততার মাঝেও কিভাবে যে আজ ফুঁটলো দুইটি কলি-একমাত্র ভগবানই জানেন। সেলাম ভগবান সেলাম।


রবি ঠাকুরের পর আবার রচিত হলো "শ্রেষ্ট বিচার" (বানান কাল ঠিক করে দেব-এখন এভাবেই পাঠ করুন সবাই সব কবিতাই-কোনোও ভাবে দায় সারলাম)
"শ্রেষ্ট বিচার"


বিপিন বাবু ডাকসাইটে ভীষণ গরম অফিসার-
তার দাঁপটে সবাই কাঁপে-ডাকাত ধরেন বার বার।
চোর ডাকাত গুন্ডাগুলি এক ঘাটেতে খাওয়ান জল-
নাকান চোবান খাইয়ে দিয়ে-বলেন এবার সত্যি বল।
গড়গড়িয়ে হড় হড়িয়ে-চাবুক কষে সত্যি বলান-
সুস্থ সমাজ গড়তে কসুর-দেশের তরে অন্ত প্রাণ।
যেই শহরে বদলি যখন-শহর টারেই পাল্টে দেন-
নেতা সেতার ধার না ধেরে-ধরেন তিনি শয়তান।
মন্ত্রী নেতা তার দাপটে খুপড়ি গরম খিস্তি দেন-
দুমাস যেতেই উপর আদেশ-শহর শহর বদলি যান।
বদলি করেই ঝাল মেটেনা-পিছন থেকে ছুরি চালায়-
চাকরি খাবার ফন্দি আঁটে-বিপিন বাবুর শক্ত জ্বালায়।
ডিপার্টমেন্টে পুলিশ যত-শ্রদ্ধা করে অনেক তারে-
সেলুট জানায় বসতে উঠে-সকাল দুপুর বারে বারে।
আমজনতা রাজ্যবাসি নাম করে তার সকাল সাঁজেই-
বিপদ আপদ ঠেকলে যে কেউ-না বলেনা কারো কাজেই।
সেই দিনেতে বিপিনবাবুর যাচ্ছিল তার জায়া কাজে-
হেলমেট তো লাগায় না সে-ভীষণ রকম স্বভাব বাজে।
ট্রাফিক পুলিশ দাড় করালে-বলেন তিনি সাহেব জায়া-
ফোন লাগিয়ে দিলেন তারে-দিতেই বোধহয় একটু ধাওয়া।
ট্রাফিক পুলিশ বলেন ফোনে তার জায়া সে জানত না-
জানলে কি আর-ঘাট হয়েছে-আর কখনো ধরবো না।
বিপিন বাবু দারুন রাগে-দিলেন ধমক আচ্ছা রকম-
আমার জায়া তাই কি তোমায়-করতে হবে বকম বকম।
লাগাও ফাইন কেস দিয়ে দাও লাইসেন্সটা জব্দ করো-
নাইলে তোমার শাস্তি কড়া-দেবই তোমায় বড়সড়।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের একটু আগেই প্রকাশিত "কথা অমৃত -১০২" তে উত্তর দিতে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


এমন মানুষ কোথাও খুজে পাবে নাকো ভাই-
সুখ দুঃখ ঘুরে ফিরে যেমন দেখে নাই।
এমন ধরা নাই তো সুখের-সদাই করে বাস-
ক্ষানিক সুবাস ছড়ায় প্রাণে-
রাত্তিরে নিবাস।
সকাল রবি দেয় যে ধরা-দারুন চিত্ত সুখে-
করাল সে রাত প্রাণকে ডরায়-
শিঙ্গা দিল ফুঁকে।
তাও তো আসে জ্যোছনা দিতে-আলোয় মজে প্রাণ-
দীন দুঃখি তাও তো ফেরে-
অমানিশার গান।
এমন তেমন দিলেন প্রভু-কান্না কোরো না-
রাত্রি করাল সেই দোষেতে-
হৃদয় মিলো না।
দেখতে ধরা দারুন মতি-তরঙ্গেরই উচাটন-
দুঃখ ও সুখ দু পাড় বাঁক-
বারে বারে  অবগাহন।


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "এখনো মান্ধান্তা প্রথা" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
(গীতিকাব্য)


জাস্ট রিচড টু ইয়োর পেজ পা-জি!


হেরিনু সে কতকথা-মনে দিল কতো ব্যথা-
সীমা নাই।
সীমা নাই সীমা নাই সীমা নাই।


যারা ছল চাতুরিতে-যারা ছল চাতুরিতে-
থলে ভরে ধন নিতে-
ছলনাতে মাতে প্রাণ-অঙ্গাণ-
মানবতা সীমা নাই।
সীমা নাই সীমা নাই সীমা নাই।   (2)


রাজ তারা করে ধরা-রাজ তারা করে ধরা-
প্রদীপ্ত জ্যোৎনাই-
হোস নাই হোস নাই হোস নাই।


যারা হৃদে জ্বালে আলো-চায় দিতে কিছু ভাল-
মানবতা প্রতিদান।
হীনোগতি মতিহারা দ'লে দেয় শয়তান।   (2)


হেরিনু সে কতকথা-মনে দিল কতো ব্যথা-
সীমা নাই। সীমা নাই সীমা নাই সীমা নাই।
যারা ছল চাতুরিতে-যারা ছল চাতুরিতে-
থলে ভরে ধন নিতে-
ছলনাতে মাতে প্রাণ-অঙ্গাণ-
মানবতা সীমা নাই।
সীমা নাই সীমা নাই সীমা নাই।


প্রিয় কবি যাদব চৌধুরী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত সাত জনম কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
(ফাউ কবিতা)
সাধক


এক জীবনে যা হয়রান-আর না চাই প্রেমের গাথা
ধন্য প্রিয়া প্রনাম দিলাম-শেষ হলে যে যায় রে বাঁচা।
আর জীবনে সাধক আমি-বুলবুল চাই আমার পাশে
লিখতে গাথা হৃদয় দিয়ে-সেই আশাতে জীবন বাঁচে।
এমন হই হট্টগোলে-গোলমেলে এই জীবনটাতে-
মন মিতালি একচুল নাই-ব্যথার চুমুক দিনে রাতে।
নিত্য আমার ধ্যান ভেঙ্গে যায়-বল বুলবুল লিখব কেমন-
কাব্য গাথা কঠিন সাধন-ভাবলি কি ভাই যেমন তেমন।
নাই চাই রে ঘরবার সুখ নাই বুলবুল প্রিয়ার টান-
দিন রাত্তির কাব্য সাগর-গাইতে আমার কবির গান।
তাই মন্ত্র আমার প্রেম-কবিতাতেই অঞ্জলিতে-
দুহার জোড় করছি প্রভু-চাইছি এমন মতি পেতে।