(আজ আবার অনেক অনেক বেশি লিখে ফেলেছি, যার যেটুকু ইচ্ছে পাঠ করবেন বা একটা কবিতাই দেখুন না। আমার লেখাগুলি আমি শুধু প্রকাশ দিতে চাই কারণ আর কিছুদিন পর আমার প্রথম বই প্রকাশ পাবে "নবানী গিতাঞ্জলি", রুপে। বাংলা ও ই্ংরাজি ভার্সন সহকারে, দয়া করে আমাকে দুষবেন না বেশি লিখে ফেলবার জন্যে, শুভকামনা)


দুপ্রহর  4/30 মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 46 তম কবিতাটি “
“আমার মিলন লাগি তুমি”,কবিতাটি
তাহার লেখাটি এইরূপঃ-


আমার মিলন লাগি তুমি
আসছ কবে থেকে।
তোমার চন্দ্র সূর্য তোমায়
রাখবে কোথায় ঢেকে।


কত কালের সকাল-সাঁঝে
তোমার চরণধ্বনি বাজে,
গোপনে দূত হৃদয়মাঝে
গেছে আমায় ডেকে।


ওগো পথিক, আজকে আমার
সকল পরান ব্যেপে
থেকে থেকে হরষ যেন
উঠছে কেঁপে কেঁপে।


যেন সময় এসেছে আজ,
ফুরাল মোর যা ছিল কাজ-
বাতাস আসে, হে মহারাজ,
তোমার গন্ধ মেখে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-“আমার মিলন লাগি তুমি”


আমার মিলন লাগি তুমি, ওহে পরাণ স্বামী
দুখের সাগরে ভাসায় আমায়
দেখছো আমি জানি।
বজ্রপাতে রুধির ধারায়, হৃদয় আমার দিতেই হারায়,
ভব সাগরের পারাবারে-রুদ্ধ সে দ্বার বারে বারে
খেলতে প্রভু! আমায় জানি।
তরিৎ গতি হৃদয় আমার দৃষ্টি প্রখর তোমায় হারায়,
এমন হবার নয়। কান্না দিয়ে দেখতে প্রভু
তাই কি'গো আর হয়!
না'রে প্রভু দিল দুখানি, বৈঠাখানি বইতে জানি,
সইতে ধারায় দুঃখ ব্যথা, ভুলতে না'রে
তোর ঐ বাণী।
আমার মিলন লাগি তুমি, ওহে পরাণ স্বামী,
দুখের সাগরে ভাসায় আমায়
দেখছো আমি জানি।


আমার করা লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“I know my Lord”


My lord, I know that you love and
Want to meet with me, and so
Throw down me in the sea of sorrow to observe
How much strong I am! and deserved for it.
In the way of the thunderstorm, you like to see mine,
How much strong the heart and soul is?
You are playing with me.
Oh lord! Oh my lord!
My soul is as like as divine flash, Oh my Lord and
Wisdom is too sharp, you know, you know
My lord! Oh my lord!
Oh my lord, I know to sail life in difficult
Indifferently-
With the message thee.
My lord, I know that you love and
Want thee, to meet with me, and so...........
Lord, Oh my lord.


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "দুঃখেরে করো জয়", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“চিত্ত মম ভয়শূন্য”


কি দুখ দিবা ওহে প্রাণনাথ! জীবনো সাগরো মোর,
রুধিত কত'না করিবে দ্বার,
লগনেতে পার
হব।
নাহিকো রতি'কো যতিকো ব্যথা পরাণ চিত্তে মোর,
কর্ম করিনু হেরিনু সে দিশা
ঊষার আলোকো
ভোর।
চিত্ত মম ভয়শূন্য ভব সাগরে দিতেই পাড়ি,
দুঃখ ব্যথায় তোমার সনে
পরতে না হয় কপট
দারি।
লিখতে পরান বিধির ভাম বিধান দিলেন বিধাতা,
আকাশ ভেঙ্গে দিলেন বাজ
শক্ত রে মোর
ক্ষমতা।
শক্তি ধরি ভক্তি ধরি হৃদ মাঝারে আগুন গতি,
করবি কত কর না খেলা
দিতেই শতেক মন্দ
মতি।
ডর করিনে, না রে রব, তোর আগুনে জ্বলতে পুড়ে,
না হয় দিলি কপাল আমার,
না হয় দিলি আগুন
জ্বেলে।


প্রিয় কবি শ ম শহীদ মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কালসোয়ারী-২", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবি। উনি জানিয়েছেন যে ওনার ফেসবুকে টাইম লাইনে "শহীদের গান টাইটেলে", কবিতাটি প্রকাশ দিয়েছেন। আমি ওনার দেওয়া টাইটেলটিই রাখলাম। "শহীদের গান"। জুত্সই নামকরণ করবার জন্যে প্রিয় কবিকে হার্দিক অভিনন্দন জানাই।


"শহীদের গান"


পাষাণ বেদি মর্মরে প্রাণ শান্তি সোপান তলে,
বর্গীরা ধায় কোতল মেতে
রক্ত লুটায় জলে,
মা জননী কান্নাতে প্রাণ জাহান্নমের তারণায়,
জাগলো সে প্রাণ জয় মুজিবের
মুক্তি পণের কামনায়।
উঠল জেগে বীর বাঙালি মুষ্ঠি ধরে প্রাণ,
গাইলো তারা আকাশ ধরা
শহীদেরই গান।
ঝাপিয়ে পরে বর্গী পানে জীবন রেখে বাজি,
মা যে তাদের বীর সন্তান
দেখল সবে আজি।
আজাদ দেশের সোপান তলে লিখতে আমি কবি,
সেলাম মাতা বীর বাঙালি
জয় বাংলার ছবি।


প্রিয় কবি যাদব চৌধুরী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "স্মরণ", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“রতন”


আজ আকাশে চন্দ্র তারা, রবির দিব্য র্চ্ছটা,
জীবন যারা মানব সেবায়
ধন্য তাদের জটা।
অরূপ রতন দিব্য কান্তি প্রসুন স্নিগ্ধতায়,
হৃদয় হরণ করলো তারা
অপার মুগ্ধতায়।
জীবন দানে দেশের তরে কিংবা কাব্যগাথা,
নন্দিনী প্রাণ ধন্য তাদের
তাদের কতকথা।
অপার প্রেমের ফল্গুধারা মাতলো কানন তারা,
গাইতে তাদের আকাশ কলি
রতন হৃদয় হরা।
বন্দনাতে মাতলো কবি জোড় করি দুই হাত,
পূজ্য তোহা পূজণ মাতি
বঙ্গ দেশে মানব
জাত।


আসরের স্বনামধন্য প্রিয় কবি মহঃ সানারুল মোমিন মহাশয়েকে আমার এই লেখা খানি উপহার দিলাম। লেখাটি ওনার আজ প্রকাশিত "মোর বুলবুল", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা।
“মেডেল সেডেল”


ওরে বুলবুল কই গেলি রে, দ্যাখ কবি ওই ডাকছে দ্যাখ
যাচ্চলে, রাস্তাপানে বাদেই দেখিস
শিষ বাজিয়ে মধুর
ডাক।
তুই বুল রে ফেমাস রে ভাই আসর মাঝে উড়তে চলিস,
তোর শিষেতে মন ভুলেছে
আজ আমারই গলায়
ঝুলিস।
মেডেল সেডেল পাবি রে বুল-বুলি তুই কোথায় গেলি,
দ্যাখ রে বে, যেমন তেমন
তোর শিষেরই
কথাকলি।
বুলবুলি তুই নাড়া ঝুটি নাচছে হৃদয় তোর ওই গানে,
শান্তি যেন পরাণ নাচে
শীতল হাওয়া বইতে
প্রাণে।
হতভাগা, তুই ছাড় রে রোড, রোশনি হেথা জ্বলছে রে,
হোতাক পানে পরেই দেখিস
এখন আসর আয় না
বে।


প্রিয় কবি মহঃ সানারুল মোমিন মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ক্ষণিকের বেদনা", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
"শ্রদ্ধাঞ্জলি"


হৃদয়ের দান রহিবে অম্লান চিত্ত প্রফুল্ল ধরা,
প্রসুন সে ঘ্রাণ সুবাসেতে হৃদ
সানন্দ প্রাণোধারা।
কুলুকুলু রব প্রবাহিত লহু বিহঙ্গ কলতান,
মুখরিত ধরা আকাশ বাতাস
লহরিত সে ঘ্রাণ।
বিকশিত হৃদ কমল কানন গুঞ্জনে অলি,
ভেসে আসে সুর মহাকাল রবে
জাগে কথাকলি।
অম্বর আজিকে সাঁজিতে ডালিতে মালায় মালায় গাঁথা,
দানিতে তোহার প্রেম সে গলে
হৃদয়ে আসন
পাতা।


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত সুখের পায়রা-(ব্যঙ্গ) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
"মাদল"


পুঙ্গি ধরে দিতেই টান এই দিনেতে ধরতে গান
ন্যাতা স্যাতা নাস্তা পানি হইচই রব
ধ্বংস সোপান।
আস্তাবলে আস্থা প্রাণ জ্বালিয়ে দিতেই পাপের বাড়ি,
গড় বাঢ় ধন ভাবতে আপন জ্বালিয়ে দিতেই
ওদের গাড়ি।
শন শন শন বইছে হাওয়া মাদল বাজে হৃদ প্রাণেতে,
আরে, আয়রে প্রবীণ আয়রে নবীন
আজ সে সোপান
ধ্বংস গানে।
গনির ব্যাগের ট্যাকার মালা টক টকানী মারতে টান,
ন্যাতার স্যাতার পুঙ্গি মারি
গাইতে সেই অমর
গান।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৭৪", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“ব্যাঙ”


দান খয়রাত কক্ষোনো নহে বিপর্যয় অধিক
কর্ম আর শক্তি ধারায়-আপন
ভাবগতিক।
যে জনে কর্ম মানে ধর্মের সার,
সে জন ঈশ্বর নিবাস করেন
সদা তারি
ঘর।  
ঘরকোণা ব্যাঙ ভেক সে মতি,
কেউ না দেয় দান,
সমাজ তারে থু থু করে, অনেক
অপমান।
নাম যশ আর মানবতা ধরেলে হৃদ প্রাণ,
জয় স্লোগানে ধন্য জীবন
কলকা উছল
গান।
বুঝলেন বন্ধুগন।


প্রিয় কবি শ ম শহীদ মহাশয়ের গতকাল প্রকাশিত "পন্ডশ্রম", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
“পুঙ্গিমারি”


এবার ঠোকা সেই ঠুকানি দিবই ন্যাতা স্যাতা,
ভোট দিতে পল বুঝতে নারি
কোকিলের ছা
হ্যাতা!
কিলায় দিমু, পুঙ্গিমারি সিঙ্গি মাছের ঝোল,
কাদ কদুতে জাবরা টেনে
বানাই অম্বল।
কবি তুমি দ্যাখাই দিছ রাস্তাটা বেশ ভাল,
ডাল চচ্চর খচ্চর মান-পরাণডা
সই কালো।
কাল ঠিকানা মারব তলে, তল পেটেতে লাথ,
হেলার বেটা পুঙ্গি মারি-কৃপাণ নিব
হাত।
বুঝলেন কত্তা!


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "মান-হুস", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা "গীতিকাব্য"।
“ও ময়না রে”


ও ময়না রে, কার দহনে তুই বঞ্জর ভূম,
কার দংশনে উতলা পরাণ,
কার প্রহসনে জীবনো কাহনো
আজিকে নিরবো
প্রাণ।
ও ময়না, ও ময়না রে!
দিবানিশি ওরে ভাবনার কূলে
সতত বিচরন,
সে মালা গলে নিরব আঁখিধারা
গহনো সন্তরণ।
ও মোর ময়না, ও মোর ময়না
রে!
আজি সে দোল দ্যোদুলো প্রবল,
ও মোর মরম জ্বালা,
ওরে ওরে ওরে, ও ময়না-
ওরে উড়বি
কিনা।
ও মোর ময়না, ও মোর ময়না
ওরে।
ও ময়না রে, কার দহনে তুই বঞ্জর ভূম,
কার দংশনে উতলা পরাণ,
কার প্রহসনে জীবনো কাহনো
আজিকে নিরবো নিথর
প্রাণ।


প্রিয় কবি J.R. AGRESS মহাশয়ের এইমাত্র প্রকাশিত কাব্যে "ময়নার" উত্তরে কমেন্ট বক্সে এক্ষুনি লেখা কবিতা।
“ঠক ঠক”


ওরে বুল ভাগ দুরে শিষ যেন দিস নারে,
উরিবাব্বা ও'মাগো-দাও মোরে ক্ষমা
করে।
না'রে বাপ! টুকু নাই, একটুকু সাধ,
ভয়ে প্রাণ ঠক ঠক-চাস
বরবাদ!
বুল তুই কথা শোন, এই দিশা যাস না'রে,
বলছি'রে বড় ভাই, বলছি'রে
বারে বারে।
ময়না তুই যা না উড়ে, তোর দিশাতে পরান নাই,
তোর সাথে সই মুলাকাত, ভাংচূর আর
কান্নাই।
শুনছেন কি আপনারা!
মত কি? এইবারে
কন।