বিকাল ৫/২৫ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকের রবি ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ২৭ তম কবিতাটি, "কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো", নবরূপে রচিত হলো।
"কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো"


তাহার লেখাটি এইরূপঃ "কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো


কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো।
বরহানলে জ্বালো রে তারে জ্বালো।


রয়েছে দীপ না আছে শিখা
এই কি তালে ছিল রে লিখা,
ইহার চেয়ে মরণ সে যে ভালো।
বিরহানলে প্রদীপখানি জ্বালো।


বেদনাদুতী গাহিছে, 'ওরে প্রাণ,
তোমার লাগি জানেন ভগবান।
নিশীথে ঘন অন্ধকারে
ডাকেন তোরে প্রেমাভিসারে,
দুঃখ দিয়ে রাখেন তোর মান।
তোমার লাগি জানেন ভগবান। '


গগনতল গিয়েছে মেঘে ভরি,
বাদলজল পড়িছে ঝরি ঝরি,
এ মোর রাতে কিসের লাগি
পরান মম সহাস্য জাগি
এমন কেন করিছে মরি মরি।
বাদল-জল পড়িছে ঝরি ঝরি।


বিজুলি শুধু ক্ষণিক আভা হানে,
নিবিড়তর তিমির চোখে আনে।
জানি না কোথা অনেক দূরে
বাজিল গান গভীর সুরে,
সকল প্রাণ টানিছে পথপানে।
নিবিড়তর তিমির চোখে আনে।


কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো।
বিরহানলে জ্বালো রে তারে জ্বালো।
ডাকিছে মেঘ, হাঁকিছে হওয়া,
নিবিড় নিশা নিকষঘন কালো।
পরান দিয়ে প্রেমের দীপ জ্বালো।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ "কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো"


কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো,
দশ দিশা মান খুজতে পরান,
চৌদিকেতে কালো।
কোথায় আলো কোথায় ওরে
আলো।
কোন সে গুফা কোন সে ধরা
প্রেমের ভুবন আলো করা
কোন সে ভাদর কোন সে আষার
প্রেম প্রীতি তার সোনায়
গড়া।
সেই ঠিকানা খুজতে পরান
দশটি দিশা চাই,
শিউড়ে উঠি কান্না চোখে,
নাফ নদীতে
ভাই।
রক্ত হোলি খেলছে রে জাত
বাজ্জাত সেই বুদ্ধগুলি,
হার হারামি ধর্মে মেতে
বুদ্ধদেবে জলা-
ঞ্জলি।
ইজরাইল আর প্যালেসটাইন
দেখতে চোখে আঁধার ঘনায়
দানবতার সীমানাতে
কিম কোরিয়া শঙ্কা
জানায়।
বিষ বারুদে জ্বলছে ধরা
জঙ্গীপণায় মাতম দেশ,
রক্ত ঝরে কোণায় কোণায়
মানব কেমন থাকতে
বেশ।
দুকর জুড়ি ওরে কানাই
দে'না ধরায় আলোর রেখা,
প্রাণ প্রণিপত কাঁদছি কানাই
দে'না ওগো দে'না
সখা।
কোথায় আলো কোথায় ওরে আলো,
দশ দিশা মান খুজতে পরান,
চৌদিকেতে কালো।
কোথায় আলো কোথায় ওরে
আলো।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“Where is the light?


Light, oh my lord, where is the light?
In search of light in each all direction
I could find the black only.
Oh, where is the light!
In which cave or the corner
May I find it, the light
Light is!
Which is the season
Whether it is summer or the rain,
Where, where, where!
I could get the light of love and
Compassion here, in this
World.
In search of light I could find
The Naf river ,Oh my God!
It is flooded with the human blood.
I'm crying my lord with such
A scenario.
The buddhist, they forget the Buddhisim
The peace and Tranquility and
Killing the innocent people
Of the other religion.
What a pain my lord I could
Hardly bear it.
I focus me to Isreail and Palestain but
Could get nothing but sorrow and pain and the
Kim the king of N.Korea
He is playing with the venom of
World war.
I could see the terrorist activities
And the flow of blood each
Everywhere.
How could the people live
In peace with their mind.
Oh my lord, Please, please, please
Look at them to give
Them the divine light of thee
To come in peace and
Tranquility


রাত ১১/০৫ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকের রবি ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের ২৭ তম কবিতাটি, "জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই", নবরূপে রচিত হলো।


তাহার লেখাটি এইরূপ : জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই


জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই
ছাড়াতে গেলে ব্যথা বাজে।


মুক্তি চাহিবারে তোমার কাছে যাই
চা্হিতে গেলে মরি লাজে।


জানি হে তুমি মম জীবনে শ্রেয়তম,
এমন ধন আর নাহি যে তোমা-সম,
তবু যা ভাঙাচোরা ঘরেতে আছে পোরা
ফেলিয়া দিতে পারে না যে।


তোমারে আবরিয়া ধুলাতে ঢাকে হিয়া
মরন আনে রাশি রাশি,
আমি যে প্রাণ ভরি তাদের ঘৃণা করি
তবুও তাই ভালোবাসি।


এতই আছে নাকি, জমেহে এত ফাঁকি,
কত যে বিফলতা, কত যে ঢাকাছাকি,
আমার ভালো তাই চাহিতে যবে যাই
ভয় যে আসে মনোমাঝে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই


জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই,
দুঃখ এ ভবনীড়ে, মিলতে বেদন
গাই।
চলো সখী আজ বন্ধন ভাঙ্গি
জাত ও জাতির জ্বালা;
আজি প্রাণ বসন্তে গীত ঢালি
ভাই ভাই মিলি গলা।
হিন্দু কি মুশলিম, ইসাই কি সিদ্ধি
সাধ্য কি বাধা নাই
হৃদ প্রাণ ঋদ্ধি।
প্রেম ধন ভালবাসা আজি গান গাহি ঢল,
আজি ভুলি জাতপাত বিষাক্ত
হলাহল।
বসন্ত আজি প্রাণে কোকিলের কুহুতান,
পারিজাত আজি ফোটে
সাম্যতা গাহি
গান।
বঞ্চনা শোশকের আজি পাল ভাঙ্গি রে,
আজ চল সবে মাতি-ধর্মের
গ্লানি সে।
জড়ায়ে আছে বাধা, ছড়ায়ে যেতে চাই,
দুঃখ এ ভবনীড়ে, মিলতে বেদন
গাই।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“traps”


There are too many hardness and the traps
In the way to my life but I always ,
Like to break them and sing the song of joy
In every adverse situation
Always.
Let's come forward and break the
Boundaries of grief today.
It is not a matter whether you belongs to,
The another religion.
May you be Hindu or Christhan, Ishai or shiddhi
Come forward and join me.
We will forgot it today and will sing
The song of love only.
We will go forward unitedly to break down
The root of the corruption to bring
The spring in our life.
There are too many hardness and the traps
In the way to my life but I always ,
Like to break them and sing the song of joy
In every adverse situation
Always.


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত এসেছে ফাগুন (গীতি কবিতা)র উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
"হোলির গান"


আজ ফাগুনে খেলব হোলি
আয় ছুটে আয় মাদল বাজে,
অঙ্গে অঙ্গে রঙ লাগে আজ
মন লাগে না আর যে
কাজে।
ঢোলক বাজা শিবের গাঞ্জা
রঙ উড়াব হোলি আজ,
আয় মেখে নি অঙ্গ ভাজে
রঙ বেঙরের মাতাল সাজ।
সাজ রে ভাই সাজ!
সাজ সাজ।
আজ হোলি এসেছে, আজ হোলি এসেছে।
বসন্তের ওই ফগুন রাঙা,
একফালি ওই আস্ত মেঘ,
রবির কর ঝিক মিক ঝিক,
হর হর বোলে-হর
মহাদেব।
আজ হোলি এসেছে , আজ হোলি এসেছে।
আজ সখী আজ রঙ মাতাব
খেলব হোলি আজকে রে,
পিচকারি আর আবির রঙে
আয়না সখী পরান
দোরে।
আম্রমুকুল বোল তুলেছে
ভ্রমর অলি গুঞ্জনে,
আজকে হোলি খেলব ধরা,
আজ বিতানে কুঞ্জ-
বনে।
মাতাল হাওয়ায় ভাসবে বাতাস
খুশির আবির রঙ ঢেলে আজ,
আয় রে সখী আজ বিতানে
আজকে ভালবাসার
রাজ ।
আয়রে, আয়। আজ হোলি এসেছে
আজ হোলি এসেছে।


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত এসেছে ফাগুন (গীতি কবিতা)র উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“আজি বসন্ত দ্বারে দ্বারে”


আজি বসন্ত দ্বারে দ্বারে
আজি বসন্ত দ্বারে
দ্বারে।
আজিকে পরান উছল বহিছে সবুজের সমারোহ,
আজিকে দুয়ার প্রাণেরো খুলিছে
আজিকে ভুলিতে
দ্রোহ।
সুবাসে প্রাণ গাহি জয়োগান উছল বহিতে প্রেম,
আজিকে খুলিতে সে দ্বার রুদ্ধ
আজিকে হৃদয় হেম।
বন্ধ্যা সে প্রাণ তরুদল গাহে পুষ্পিত অঙ্গে,
নাই দ্বেষ নাই মান-আজি ভরা প্রাণ
আজি বঙ্গে।
আবিরেতে দোল তুলি জলকেলি মন খেলি,
উড্ডিন ধ্বজা সে,আজি মাতি
কোলাকুলি।
এস সখা এস সখী ফাগুনেতে আজি ভোরে,  
আজি প্রাণ মাতে প্রাণ, বসন্ত
দ্বারে দ্বারে।
আজি বসন্ত দ্বারে দ্বারে
আজি বসন্ত দ্বারে
দ্বারে।
আজিকে পরান উছল বহিছে সবুজের সমারোহ,
আজিকে দুয়ার প্রাণেরো খুলিছে
আজিকে ভুলিতে
দ্রোহ।  


প্রিয় কবি অনিরুদ্ধ বুলবুল মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "মায়ের ভাষা", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“শান”


বাংলা মা গর্ব অতি উচ্চে ধরি শির
শির নেহারি গাইতে পারি
আমরা ধরার
বীর।
বীরের জাতি শক্ত হৃদ ভক্তি ধরি প্রাণ,
জয় বাংলা হুঙ্কারেতে
দিতেই পারি
জান।
বাংলা মোদের মাতৃভাষা একুশেরই জয়োগান,
সালাম রফিক জাব্বাসেতে
বাংলা ভাষার
মান।
মাতৃভাষা দিবস-এতে সেলাম জানায় বিশ্ববাসী,
বাংলা মায়ের মুখর গানে
এক ধরাতল বাজায়
বাঁশি।
শিরায় শিরায় শক্তি মোদের দিতেই পারি উজার প্রাণ
মা'গো তোমায় নাইকো ভয়,
বাংলা মায়ের রাখতে
শান।


প্রিয় কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের আজ প্রকাশিত না শোনা ফরিয়াদ-(ব্যঙ্গ) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“রঙ্গ কি ভঙ্গ”


হাঃ হাঃ হাঃ, রঙ্গ কি ভঙ্গ হো চকাচক
আর কদলি বেল,
হায় হায় রব তুললে কি ভাই
করবো ডাহা
ফেল।
এই ছেলেটা ভেলভেলেটা বুড়া আঙ্গুল চোষরে বে,
ন্যাতা স্যাতা গুন্ডা খুনী-
দ্যাসের বড় স্মম্ভ
রে।
থামবি কি'না বল দিকিনি নাইলে বলদ বানাই দি,
আর যাবি কি বেলতলাতে
আজ রে তোরে ধোলাই
দি।
পো'তে বাশ হাতে লন ঢং চং তুই চলবি রে,
ভং চং অং লিখতে গেলে
ফান্দে আবার পড়বি
রে।
হাঃ হাঃ হাঃ , রঙ্গ কি ভঙ্গ হো চকাচক
আর কদলি বেল,
হায় হায় রব তুললে কি ভাই
করবো ডাহা
ফেল।


প্রিয় কবি বিভূতি দাস মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কবিতা "প্রতিক্ষা"র উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“পথভোলা এক পথিক আমি”


আহা! মন ভোলা এক পথিক আমি,
হারিয়ে গেলাম দেশ,
সোনার ভেলায় গেলাম ভেসে
নাইকো ভাব
লেস।
আহা! মন ভোলা এক পথিক আমি,
হারিয়ে গেলাম দেশ।
ওই শ্রাবণে মুক্তো দেশে,
বসন্তের ওই হরিৎ ভেষে,
জীবন নদে অনেক ভেসে,
পেলাম অবশেষ,
আহা! মন ভোলা এক পথিক আমি,
হারিয়ে গেলাম
দেশ।
জীবন নদের প্রতি বাঁকে,
দুঃখ সুখ অনেক দেখে,
ভাবলেসহীন ভাবনা মম,
হারিয়ে গেল দেশ,
আজ লহুতে ভাসতে ধরায়,
নাইকো কললেশ।
পথভোলা এক পথিক আমি
হারিয়ে গেলাম দেশ।
আহা! মন ভোলা এক পথিক আমি,
হারিয়ে গেলাম দেশ,
সোনার ভেলায় গেলাম ভেসে
নাইকো ভাব লেস।আহা!
মন ভোলা এক পথিক আমি,
হারিয়ে গেলাম
দেশ।


প্রিয় কবি শ ম শহীদ মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ফাঁস", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
আগুন


হায় কত্তা কন কি
জানটা যাবে বেঘোরে,
আগুন লাগান ক্যান কত্তা
নামার ইচ্ছা
সমরে।
চাক্কু চালাই শন শন শন
পড়ার সময় কই!
কন কত্তা আইজকাইল
কেউ কি পড়ে
বই।
সইতে রন কত্তা এমন
রণে দিবেন ভঙ্গ,
নইলে হ্যালায় বাপের বাটা
দেখায় দিব
রঙ্গ।
বুঝলেন কত্তা।


প্রিয় কবি সাইয়িদ রফিকূল হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "সত্য বলার অপরাধে", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
“সত্যভাষণ”


লাজবাব। তবে এই ভয়ে সত্যভাষণ
ছাড়বো না,
মরার আগে হর দুবেলা,
গ্লানিতে প্রাণ বইব
না।
সত্য সৎ ভীষম কড়া,
সইতে না'রে বইতে ধরা,
সত্য আলোরন,
তাও কি ধরা মাতবো প্রেমে,
সত্যে বিচরণ,
ধন্য হবে মানব
জীবন।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কথা অমৃত-১৯৬ কবিতার উত্তরে দু'মিনিট আগে লেখা কবিতা।
"গান"


পুঁথিবিদ্য জ্ঞানের আলো মানবতার দায়,
করলে মানব অবহেলা,
পুঁথিবিদ্যা
হায়।
হায় রে ধন মানিক সোনা চিনলি নারে ধন,
মানবতার ধ্বজাতলে গাইলি কি'রে
গান।
তোর জনমে কি’বাই রব কি'বাই রহে মান রে,
আসতে ধরা যাইতে ধরা,
মাকাল ফলের বান
রে!
মানবতার নিশান তলে বাঁধলো যারা প্রাণ,
আজ ধরাতে অমর তারা,
গাই যে তাদের
গান।


প্রিয় কবি সোমেন রায় মহাশয়ের সেদিন প্রকাশিত "সুতনয়ার চিঠি ও আমার প্রলাপ", কবিতার উত্তরে শুরু হয়েছিল পথচলা। পৃধিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ আধুনিক কবিতা লেখার পালা। প্রতিদিন এতখানি করেই লেখা হবে। ১০০০ লাইনের আগে কবিতা শেষ হবে না।
(আজকের পর্বটি প্রিয় কবি মনোজ ভৌমিক(দুর্নিবার কবি) মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "তেইশেরএক চাঁদনী বসন্ত রাতে", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা)
সুতনয়া
  
সুতনয়া জাগো, জাগো সুতনয়া জাগো,
জেগে ওঠো সুতনয়া,
ভিসুভিয়াস আর ফুজিয়ামার মতই,
তপ্ত লাভার উৎগিরনে
ভষ্ম করো বেদনার বক্ষস্থল,
সোনায় সে মহলেতে ঢেলে দাও
মনপ্রাণ উজার করে,
দাউ দাউ করে জ্বলে উঠুক
সে সোনার ভূবন,
পুড়ে ছাই হয়ে যাক সুজন মাঝির
সোনার তরী।
সুতনয়া আজও কি তুমি সুপ্ত থেকে যাবে,
জ্বলে উঠবে না অনন্ত ক্ষোভে,
হয়ে উঠবে না দুর্গতি নাশিনী
ধরবে না মা দূর্গার মহিশাসুর মর্দিনী রূপ।
সুতনয়া বেলা যে বয়ে যায়,
বয়ে যায় ললনার সার ধরে
সুজন মাঝির তরী।
সুতনয়া, জাগো জাগো জাগো
জেগে ওঠো সুতনয়া,
জাগো জাগো সুতনয়া
জেগে ওঠো আজ।