(আজ আসরে ১৩০০ তম কবিতা)
(সম্পাদনা প্রকাশের পর করব)


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত “ছন্দ যাদুকর-কবি সম্মান" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।  


"শ্রদ্ধাঞ্জলি"


ছবিটাই কবিতায় জ্বলজ্বলে নীহারিকা,
জ্বলে নেবে জ্বলে নেবে,
ছবিটাই চেখে
দেখা।
ঝলমলে সুরমাতে সুরোভিত সৌরভ,
আসরটা কবিতার কবি সবে
গৌরব।
গাঁথাগানে হৃদ মেলে সুকোমল লালিত্য,
আহা! আহা! সেই দিশা মেতে উঠি-
কবিতাতে নিত্য।
গুঞ্জনে কলি ফোটে শতদল বিকশিত,
মাধুরিমা জ্যোছনাতে হৃদ মন
প্রশমিত।
কুসুমেতে কুসুমেতে সুরমা সে আঁখিপাতে,
পতঝর বহে শত কবিতার
ধারাপাতে।
রচয়িতা প্রাণ মণি এডমিন দাদামনি-
প্রণামেতে প্রাণে মেতে
বন্দনা গান
বুনি।


সকাল ১১/২৪ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্য মালঞ্চের 32 তম কবিতাটি "সংসারেতে আর যাহারা"


রবিঠাকুরের লেখাটি এইরূপ :-
"সংসারেতে আর যাহারা"


সংসারেতে আর যাহারা


।  সংসাররেতে আর যাহারা
             আমায় ভালোবাসে
    তারা আমায় ধরে রাখে
            বেঁধে কঠিন পাশে।


  তোমার প্রেম যে সবার বাড়া
  তাই তোমারি নুতন ধারা,
  বাঁধ নাকো, লুকিয়ে থাক,
              ছেড়েই রাখ দাসে।


  আর-সকলে, ভুলি পাছে
             তাই রাখে না একা।
দিনের পরে কাটে যে দিন,
             তোমারি নেই দেখা।


তোমায় ডাকি নাই বা ডাকি,
যাখুশি তাই নিয়ে থাকি;
তোমার খুশি চেয়ে আছে
           আমার খুশির আশে।


আর আমার লেখাটি এইরূপ:- সংসারেতে আর যাহারা


সংসারেতে আর যাহারা


স্ংসারেতে আর যাহারা
         আমায় ভালবাসে,
প্রাণ দিয়ে মোর দ্বীপ সে জ্বালি
         হৃদয় মনোকাশে।
লতার পাতার বাঁধন দিয়ে
        জড়িয়ে আমায় ধরছে যারা,
ভক্তি আমার উছল নদে,
        বইতে সে প্রাণ তরল ধরা।


গরল ধরা এই দরিয়ায়
         আপন আজি দূর সে হয়,
মাতা পিতা বাঁধ সে বাঁধে
         বন্ধু সখা দূর সরে যায়।


পরান যখন শঙ্কা জাগে
          তমস কালো আঁধার রাত,
হায়না শৃগাল উপচে দ্বারে
         তীক্ষ্ণ কঠিন শাণিত দাঁত।
রুধির ধারা দিন গনি সে
          ঝড় ঝঞ্ঝা বজ্র তুফান,
আকাশ বারি রব সে ভাঙ্গে
          আকুল পাথার দু-কূল নয়ন।
চিত্ত ব্যকুল স্তব্ধ সে হৃদ
          কানন কলি ঘ্রাণ সে নাই,
জড়িয়ে যারা লতায় পাতায়,
          ভাসতে আকূল তাদের পাই।


তোমার আলোক দূর সে দিশা
         চাই সে প্রাণ-যায় না দেখা,
মাড়িয়ে সে পান দূর পথে যাও
         তমস ঘন আঁধার রেখা।


জাগতে সে প্রাণ আলোক সোপান
          সংসারেতে আর যাহারা-
আমায় ভালোবাসে,
        ঘোর কলিতে প্রাণ দিয়ে সে
দ্বীপ জ্বালিতে মনোকাশে।


জীবন কাহন নেই সে পণ
       তাদের দোরেই বাঁধব তরী,
তোর আলোকে প্রাণ না ভাসি
        উছল প্রভা বিভাবরী।


স্ংসারেতে আর যাহারা
         আমায় ভালবাসে,
প্রাণ দিয়ে মোর দ্বীপ সে জ্বালি
         হৃদয় মনোকাশে।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
“I keep them deep into my heart”


I keep them deep
Into my heart and honour them
All and entire,
By all means those who love me
Like to hold me secure
In this world.
They bind me like stem of leaf and think
As a part of them.
I feel life easy with them.
In the bay of life some pretense
Near and dear
In time when darkness engulf the
Horizon of life.
The storm roaring and flashing
Tears and tears flowing down
And the opportunists
Jump in wildly to take advantages
To make the situation bloody.
They go far far away.
Only the family, the father and mother
They bind me like stem of leaf,
They, they pay attention to me
To come out of such situation.
I would like to stay with them
To sail the ship of life.
I promise , I Promise.
May you be gorgeous enough
Garish like sun.


প্রিয় কবি এম. ওয়াসিক আলি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ইচ্ছেরা" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


প্রর্থনা

গাহিতে সে জীবনো গীতি-ক্রন্দনে গড়া গড়,
রক্ষ পুরেতে তস্কর লোল্যুপ্ত, সদাই
তৎপর।
বহিতেছে বায়ু গরলো সে থান রিক্ত বসুন্ধরা,
জাগে নাই জাগে নাই জাগে নাই
পুষ্পিত মনোহরা।
বাজিতে ঢঙ্কা শঙ্কিত প্রাণ বেদনার কথাকলি,
রুঢ় সে ভুম-জীবনো সায়াহ্নে
স্বপ্নেতে মন
ভুলি।
কথাকলি সে কাকুলি-সেই দেশে ভেসে মন,
দিবা কিবা রাতি-প্রহরো লগনো
শৈশব আরাধন।
জাগিতে পরাণ সিক্ত হৃদয় ঈশ্বরে মাগিনু সে দান,
ফিরে দাও ফিরে দাও,ফিরে দাও, শৈশব
ভগবান।


প্রিয় কবি বিভূতি দাস মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "দুই পৃধিবী (কাব্য কণিকা-২)" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


গরল


জীবন ধারন গরল পান,
প্রাণ মাতে ওই ধ্বংস সোপান
একই ধরাতলে,
মা ভাই আর ভগ্নী সখা-
বিভেদেরই
করতলে।
চাইতে পরাণ জায়ার সে রব
হুঙ্কারে প্রাণ মাতে,
মা বিদ্বেষ মহরমে-
ফুল সে মালা
গাঁথে।
তাই ভাবি মন ঈশ্বরেতে,
কলির কালা কেনই দিলি,
হৃদ প্রাণেতে জ্বলতে অনল-
গরল কেন বাস্প
দিলি।


প্রিয় কবি মৌটুসি মিত্র গুহ (কেতকী) মহাশয়ার আজ প্রকাশিত "অনুরোধ", কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
(আসরে প্রকাশিত ১৩০০ তম কবিতা)


বিভ্রান্ত


কি হবে রে গাইতে জীবন বিভেদেতে বিভ্রান্ত,
ভ্রূণ কি পুত্র কিবা কন্যা
ক্রন্দনে হয়ে
সিক্ত।
কি হবে রে গাইতে জীবন-ভ্রান্ত দিশার পানে,
মুকুল কি পুষ্পিত ধরা-
রেনু প্রাণ
বিনে।
বীণের বাঁশরী বাজিবেরে দিন-অবসানে সায়াহ্নে,
রিক্ত হস্তে পঞ্চভূতে বিলিন-
হতেই সে
দিনে।
কাঁদিস কেন রে, ওরে বুকে ধরে রাখ রেনু,
গাহিতে জীবন অনন্য গাঁথা
পরাগ চিরাগো-
বেনু।
হেসে খেলে দিন ওরে নবীন ওরে কাঁচা,
কন্যা যে রমলা সে-
ভ্রুন তারে
বাঁচা।
গড়িতে সোপান বিভেদেতে প্রাণ ওরে কি'বা মেলে!
সমতায় মেতে মমতায় মিলে-
জীবনটা খেল
ওরে।


প্রিয় কবি শাহীন আহমেদ রেজা মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "ছবির মত দেশ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


সেলাম


এই দেশটা আকাশ আলো
এই দেশটা লোক সে ভালো,
এই দেশটা গরবিনী
এই দেশটা এখন কালো।
এই দেশটা দেশপ্রেমির
এই দেশটা আগমনীর।
এই দেশটা রফিক সালাম
এই দেশটা ধন্য প্রণাম।
এই দেশটা বাংলা ভাষার
এই দেশটা হাসা কাঁদার,
এই দেশটা জন্মভূমি
এই দেশটা সেলাম
চুমি।


প্রিয় কবি মোঃ আনোয়ার সাদাত পাটোয়ারী (মঞ্জুবাক কবি) মহাশয়ের আজ প্রকাশিত কবিতা "করনা ক্ষমা" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


তিথি


এসেছে বাদল প্রেম পিরিতির-
প্রহর আজিকে বহিতে পরাণ,
পূব আকাশে উদিত রবি
গাহিতে আজিকে
প্রেমেরো
গান।


কুলুকুলু নদ বইতে ধারা আকাশ কলরব,
আজ মদিরায় ডুবতে পরান-
আজ ভুলিতে দুখেরো
ভব।


বিদায় রজনি, আজিকে পরাণ-প্রিয়ারো প্রনতি,
আজিকে আকাশ ফাগুন রাঙ্গা-
আজ প্রিয়ারো মিলন
তিথি।


প্রিয় কবি মোনায়েম সাহিত্য মহাশয়ের একটু আগেই প্রকাশিত "কথা অমৃত-১৬৭" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


ভিক্ষা


ভিক্ষার ঝুলি যে দেশ বয়,
মান কি'বা তার
দর,
মাংকি বলে ধরার তলে
করতে অনাদর।
গিলতে গরল কাব্য কথা
শাসক আজি শোনো,
গড়তে হলে দেশ তুফানী
গোড়ায় আঘাত
হানো।
সাম্যতারই বুনতে সে বীজ
আজ আগুয়ান হতেই দেশ,
বখরা নিয়ে হক'রা করে
কেনই বা সে
হিংসা দ্বেষ।
হও আগুয়ান অরুন তরুণ,
আজ ভাঙ্গিতে ঘুঘুর বাসা,
আজ ভিক্ষা চাইছি কবি
সোনার সে দেশ গাইতে
আসা।


প্রিয় কবি মো: মোবারক হোসেন মহাশয়ের আজ প্রকাশি "দর্পে চোখ রাখিনি- কবিতায় উত্তরের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


ফাইন


আই এম অলওয়েজ ফাইন,
মে দি সিচুয়েশান
বি ওর্স অর
ডিভাইন।
আই কুড এনজয় লাইফ
ইন হার্ডনেস, এন্ড
আই লাইক এন্ড লাভ
দি ডার্কনেস।
আই লাইক দি পেইন টু এবজর্ব,
ইট সিমস মি থ্রিল
টু লাইফ আন্ড টু
ওয়ান্ডার।


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "বাঁকা লোক" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


ফিপটি ফিপটি


হায় হায় গেল রব! কবিতায় দ্যাখ বুল,
ঢেমনা সে বাবা সবে, মদিরাতে
মশগুল।
তুই বেশ খাস মদ বাবাগিরি ধর না বে,
আমি কবি গুনগান-গেয়ে দিব
কবিতা রে!
সেই সুরে মাতোয়ারা ছুটে ছুটে দলে দলে,
প্রণামীর আধা তুই-আধা আমি
হরি বোলে।