(সম্পাদনা প্রকাশ দেবার পর করবো)


দুপ্রহর ১/০৯ মিঃ ভিন্ন রূপে ভিন্ন আঙ্গিকে পুনঃ রচিত হলো মন মাতানো ঢঙ-এ রবিঠাকুরের গীতাঞ্জলী কাব্য মালঞ্চের ১২ তম কবিতাটি "অনেক কালের যাত্রা আমার"। কবিতাটি লিখে কি যে শান্তি পাচ্ছি বলে বোঝাতে পারবো না।


রবিঠাকুরের লেখাটি এইরূপঃ-


অনেক কালের যাত্রা আমার
অনেক দূরের পথে,
প্রথম বাহির হয়েছিলেম
প্রথম-আলোর রথে।


গ্রহে তারায় বেঁকে বেঁকে
পথের চিহ্ন এলেম এঁকে
কত যে লোক-লোকান্তরের
অরন্য পর্বতে।


সবার চেয়ে কাছে আসা
সবার চেয়ে দূর।
বড়ো কঠিন সাধনা, যার
বড়ো সহজ সুর।


পরের দ্বারে ফিরে, শেষে
আসে পথিক আপন দেশে-
বাহির-ভুবন ঘুরে মেলে
অন্তরের ঠাকুর।


'এই যে তুমি' এই কথাটি
বলব আমি ব'লে
কত দিকেই চোখ ফেরালেম
কত পথেই চ'লে।


ভরিয়ে জগৎ লক্ষ ধারায়
'আছ আছ'র স্রোত বহে যায়
'কই তুমি কই' এই কাঁদনের
নয়ন-জলে গ'লে।


আর আমার লেখাটি এইরূপঃ-
"অনেক কালের যাত্রা আমার"


অনেক কালের যাত্রা আমার
পথ হত পথ পথে,
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
তোমার দেখা পেতে।
নয়ন যুগল তোমার তারা
দৃষ্টি আমার সেই পথে,
বক্ষ আমার প্রনয় ভরা
সেই স্থানেতে তোমায় পেতে।
হারিয়ে গিয়ে কালের স্রোতে
যুগ হতে যুগ অন্ত প্রাণ,
কাল হতে কাল মহাকালে
দিব্য আমার প্রমোদ ভ্রমন।
গাইছি আকাশ গাইছি তারা
নিহারিকায় প্রাণ প্রতিমায়,
গাইতে আলোক কাব্য গাঁথা
প্রাণের প্রভু তোর মহিমায়।
আমায় দেখা দে না প্রভু
যুগ হতে যুগ কাঁদছে প্রাণ,
অনুভবেই বইতে রই
লিখতে চলি তোরই গান।
আজ প্রাণেতে বইছে স্রোত
অনেক কালের যাত্রা পথে,
দূর হতে দুর দুরান্তরে,
আজ দেখা দে আঁখির পাতে।
তাই মাগিনু তোর ওই দ্বারে
আজ আছিলায় দে না দেখা,
অনেক কালের যাত্রা আমার
আজকে পূরণ কর না সখা।


আমার লেখাটির আমার করা ইংরাজি অনুবাদঃ-
The journey that I am doing


The journey that I am doing
Is very very long.
I have gone country to country
Path to path, to meet you.
The star, are your eyes I think and
My heart always on that path.
I am full in love in my heart
To get you in that place.
I am being lost in the stream of time
And devoted in you era to era.
In that holy travel of time
That is divine,
I love my love travel.
Singing the sky I sing,
Niharika and Niharika.in the
Rhyme of poetry.
Oh Lord my life is your glory.
Please let me to see you, my Lord
Life is crying from era.
I feel you, I feel you, and
Always I am writing your songs.
Today it has became torrent
On that long journey which is
too Far away.
Let me see you today
In my eyes,
Please please please my lord
My dreams let comes
Today.


প্রিয় কবি রঞ্জন গিরি মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "চ-বর্গ (ব্যঞ্জনবর্ণ)" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


চ-বর্গ


চর্চরিতে লাউ দিয়ে মাছ
চিংড়ি গোটা গোটা,
চল বুলবুল আজকে চল
চিবিয়ে খাই মাথা।
চড়া শীতে কম্বল লেপ
চ না দেখি খুপচি গলি,
চাইতে আজি ঝুপড়ি পানে
চাল চড়েছে আজকে হাড়ি।
চাল বেচালে তুই তো চলিস
চোদ্দ আনা বাজাস শিষ,
চুবকে দেব আজ রে বুল
চাল চটকে উপড়ে মূল।
চোখ তো তোর ছানাভরা
চোস্ত আমার বুলিতেই,
চটকে দিলে ভাবছি ভাই
চুল চুলানি চুলিতেই।
চলবি তবে আমার মতই
চাল দেখ মোর সাহেব বাড়া
চুল ঝুলপি অনেক বড়,  
চড়ের ভয়ে দিশেহারা।
চালনা রে ভাই চালটা সেই
চল দেখিনি গিন্নি তোর,
চড় হাকিয়ে করবো সিধে
চল না আজি খোল না
ডোর।
শালা হারামজাদা!


প্রিয় কবি লক্ষ্ণণ ভান্ডারী মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "কাব্য প্রভাকর কবিসম্মান" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


কাব্য দিবাকর


কাব্যের জগতে মহান সে নাম,
নারায়ণ বিহার,দিল্লিতে তারি
ধাম।
কাব্য সাধনা তোহা মৃগয়া সে ভূমি,
স্নিগ্ধ ও মনোহরা কাব্য দিবাকর
তুমি।
নিখিলের বুকে বহে বাণী গাঁথা লাবন্য,
কাব্যের ইতিহাসে তুহি প্রাণ
ধন্য।
কবিতায় কবিতায় মালা গাথা হৃদ হরা,
তুহি প্রাণ অনন্য, গুনগান গাহে
ধরা।
বিহঙ্গ সুরোধ্বনি গেয়ে যান লক্ষ্ণণ,
ভান্ডারী ভান্ডার কবিতার
সুরোগান।
তোহে পূজি প্রণামেতে করজোড়ে গাহি গান
হৃদয়েতে দ্বারে দ্বারে তুহি প্রাণ
অম্লাণ।


প্রিয় কবি খলিলুর রহমান মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "পরিহাস" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


ছবি


অতীব সুন্দর দার্শনিক ভাবনা ও লেখা
ভাবিতেছি কত্তা তাইলে কি নরক দশা,
ভাইবে গুলান দিল গা-টা
ছাড়বো নাকি
পেশা।
ভাব ভাবনায় লিখতে চলি ফুটতে চলে কলি,
তাই বলি কি-যাত্রা নরক
পায়ের তলায়
দ'লি।
কুসুম কলি পরাণ আমার কান্না কেন দ্যান,
কানের গোড়ায় শুধুই নরক-করছে
ভ্যানভ্যান।
কান্ড দ্যাখ বুল রে ভাই কইল কবি কি,
নরক আমার বাঁধাই পরাণ
টানিয়ে রাখিস
ছবি।


প্রিয় কবি মৌটুসি মিত্র গুহ (কেতকী) মহাশয়ার আজ প্রকাশিত "দীনতা" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


কলকাকুলি


হায়রে হায় কি যে কয়
বুল আমারে উঠা না,
নাই নাইতে বইছে ধরা
শিষটি ভাল বাজা
না।
তুই কেবলি রাস্তাপানে
কলকাকুলি ছাড়িস বুলি,
ভিতর পানে পরাণ ফাঁকা
হৃদয় নাই
বুলবুলি।
চলরে ভাই হোথায় যাই
হিমালয়ে ওই গুহাতে,
আন রে বুল আন গেরুয়া
সন্যাস নেই জীবন
খাতে।


প্রিয় কবি সুমিত্র দত্ত রায় মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "বয়সে হিমশিম (কবিতার অংক)" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


গানের পাতা


রে বুল কয় কি রে মাথায় কিছুই ঢুকলো না-রে
ভাবছি অঙ্ক ঠোকর খেতেই-আঁন্ধার চোখে
দেখছি রে।
চ পালা বুল জলদি চল সন্দ বড় লাগছে রে,
এই সময়ে শিষ বাজালি
তুই হারামি বেহায়া
বে।
ভাবলি নাকি গোবর পোরা মুন্ডু আমার প্যাচপেচানী,
এসব তো ভাই কড়ি আঙ্গুল-করবে আমার
বাচ্চাখানি।
আমরা খেলি ময়দানে ভাই রাস্তাপানে দেখনা হোতা,
আসছে নাকি তরতরিয়ে দারুন সুরের
গানের পাতা।


প্রিয় কবি শ ম শহীদ মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "হারুদার কান্ডকারখানা-৩" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
__


ওই হারু তুই খাইস রে দারু
যাচ্ছলে জাত,
যা মুখে নয়, কইস,
গুষ্ঠিশুদ্ধা __ দিব,
শালা! মাতাল
হাওয়া বইস।