উত্তরে উত্তরের ৫০০ তম কবিতা আসরে অধিক ৫৫০ তম।


আড্ডায় লেখা
প্রধানমন্ত্রী (10)


যুব কল্যান উন্নয়ন দপ্তর মন্ত্রী-অবিলম্বে শিক্ষিত বেকার যুবকদের
নুন্যতম মাসিক ৫০০০ টাকা বেকার ভাতা দেবার উদ্যোগ নিন এবং
সারা দেশে আগামী দুই মাসের মধ্যে এ ব্যাবস্থা প্রচলন করুন।
বিভিন্ন খাত হতে যে বিপুল পরিমান টাকা উৎবৃত্য হবে তা থেকে
অর্থমন্ত্রক প্রতি বৎছর এ খাতে টাকা বরাদ্য করবে।
শিক্ষিত বেকারের সংজ্ঞা হবে নুন্যতম বয়স ৩০ বৎছর
এবং নুন্যতম উচ্চ মাধ্যমিক পাশ।
বায়োডিজেল প্রকল্পে যে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার
সরকারি অনুদানে জমি ও প্লান্ট পাবে
তাদের নাম বেকার খাতা থেকে মুছে দিন
মুচলেকা নিন সরকারি চাকরি পেতে তারা আর লাইনে দাড়াবে না।
বায়োডিজেল প্রকল্প ছাড়াও যে প্রধানমন্ত্রী রোজগার যোজনা
বর্তমানে ৩৫% ভর্তুকি দিয়ে চালু রয়েছে
সে ভর্তুকির পরিমান ৫০% করা হলো।
বির্পোট রয়েছে জেলায় জেলায় প্রতি মাসে অন্তত একটা
ডিস্ট্রিক্ট লেভেল টাক্স ফোর্স কমিটির মিটিং হবার কথা এবং
যে সকল আবেদন জমা পড়েছে তা ব্যাঙ্কে পাঠিয়ে দেবার কথা।
কিন্তু পাঁচ ছয় মাসেও সে মিটিং একবারও হচ্ছে না।
কড়া নির্দেশ পাঠান শেষবারের জন্যে অন্যথায় কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এ প্রকল্পে নুন্যতম ১০ লক্ষ টাকার প্রকল্প জমা দিতে হবে।
ব্যাঙ্কগুলিকে কড়া নির্দেশ দিন-প্রকল্পব্যায়ের যে ৫০% লোন হবে
তা সি জি টি এম এস ই গ্যারান্টিতে স্পন্সর করা আবেদন
এক মাসের মধ্যে ঋণদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
অন্যথায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করা হবে।
যে সকল বেকার যুবক এ প্রকল্পে অনুদান ও ঋণ পাবে
তাদের নাম কাটুন বেকার খাতা থেকে মুচলেকা নিন-
সরকারি চাকরির লাইনে এরা দাড়াবে না।
ধীরে ধীরে বেকার সংখ্যা শূন্যতে নামিয়ে আনতে চাই।
চেষ্টার কোনো খামতি রাখা হবে না।
ধন্যবাদ । জয় হিন্দ বন্দেমাতরম।


প্রিয়কবি শরীফ মুহাম্মদ ওয়াহিদুজ্জামান মহাশয়ের আজ প্রকাশিত সময় বিক্রেতা কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।


সবাই বেতাল!
তাল নাই তাল নাই তাল নাই তাই-
আগে পিছে আগে পিছে উঁচু নিঁচু উঁচু নিঁচু
ভাবনাতে দৌড়াই।
নাই গতি নাই গতি তাই প্রীতি
কবিতাতে তাল ঠুকি-
তাল ঠুকি তাল ঠুকি তাল ঠুকি তাই।
সবাই বেতাল!তাল নাই তাল নাই তাল নাই তাই-
আগে পিছে আগে পিছে উঁচু নিঁচু উঁচু নিঁচু
ভাবনাতে দৌড়াই।
কবিতায় তাল ঠুকে-তাল ঠুকে ভুলে যাই-
কাঠিন্য জীবনেতে-দুঃখের ভরা স্রোতে-
আনমনে আনমনে ব্যথা নাই।
কবিতার ভাবনায় পবিত্র আত্মায়-মিলে যাই-
আনন্দ অফুরান-ডানা মেলা পাখি গান-
সুরোতানে মজে প্রাণ তাই-
আগে পিছে আগে পিছে উঁচু নিঁচু উঁচু নিঁচু
ভাবনাতে দৌড়াই।
সবাই বেতাল!
তাল নাই তাল নাই তাল নাই তাই-
আগে পিছে আগে পিছে উঁচু নিঁচু উঁচু নিঁচু
ভাবনাতে দৌড়াই।


প্রিয়কবি খলিলুরর রহমান মহাশয়ের আসরে প্রকাশিত কবিতা কবির বোধ কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
কাব্যগাঁথা নয়কো সোজা


কাব্যগাঁথা নয়কো সোজা-আমরা কবি পাঁঠা-
পাঞ্জিপাড়ার তুলাইপাঞ্জি লম্বা লম্বা গোটা-
দেশ দুনিয়া পাল্টে গ্যছে-আমরা হাঁদাই গেলাম রয়ে-
কাঁদছি কতই দুচোখ বেয়ে-গেলোই তাতে ওদের বয়ে-
ক বললে কানা বোঝা-খ বললে খয়রাতী-
গ বললে গোলোকধাঁধা-বুদ্ধিগোড়ে দিতে বাতি।
অতশত বুদ্ধি কানাই-বোদ্ধা তো ভাই আমরা নয়-
আঁমরা ফলের কামরাঙ্গা ওই-দাঁত গুলোর ভাই দারুন ভয়।
কাব্যগাঁথা গোলোকধাঁধা-বুঝতে গেলে চটি ক্ষয়-
এমন গাঁথা ভয়েই মরি-মনগুলি খুব ক্লান্ত হয়-
হৃদয় বলে ডুকরে কেঁদে-কাব্যগাঁথা অনেক হলো-
সহজ সরল শব্দ তুলে-এবার কিছু কথা বলো।
বুঝলি কানাই তাই কি হয়-হ্যেব্বি হেব্বি কবির লেখা-
সহজ সরল হয় নাকি-
তাই যদি হয়-কেউ কি তাকে-তাইলে কবি বলবে নাকি।


আড্ডাতে লেখা উত্তরে উত্তরের ৫০০ তম কবিতা আসরে অধিক ৫৫০ তম।
কবিতা


সহজ সরল ঝর্ণার মতো-ঝর ঝর ঝর-কলকল তার গতি-
উঁচা নিচা ছন্দো সুরে-কাব্য রসের গীতি।
আকাশের চাঁদ জ্যোছনা আলো-স্নিগ্ধ সুধাঝড়া-
সহজ সরল ঝর ঝর ঝর-নয়ন আলোকরা।
বাতাস যেমন হিল্লোল দেয়-শান্তি সুখের শীতল হাওয়া-
কবিতার ওই অঙ্গোভাঁজে-চরম সুরে মাতাল হওয়া।
সাগর যেমন লহর তোলে-ছন্দে ছন্দে দোলে-
কবিতার ওই লহর গুলি স্নিগ্ধ স্বর তোলে।
সেই লহরে দুলতে থাকে পাঠক শ্রোতার হৃদ-
চলনা সখী আজকে মাতি কবিতার ওই গীত।