, উত্তরে উত্তরে ৩০০ তম কবিতা আসরে অধিক ৩৫০
অনুরণন(সুবর্ণ জয়ন্তিতে উত্তরে উত্তরের কবিতা)
সুবর্ণ জয়ন্তিতে উত্তরে উত্তরে কবিতায় প্রিয়কবি খসা হক মহাশয়ের কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
, আধুনিক গদ্যছন্দ প্রয়াস ১ ৪
ভাব সম্প্রসারণ
কি অব্যক্ত যন্ত্রনা অনুভূত হয় পৃথীবির
আগামী দিনগুলির কথা ভেবে যেখানে
পারমানবিক যুদ্ধ
উঁকি দিচ্ছে-
হাজারটা বিভেদকামী শক্তি প্রতিদিন মানুষের রক্ত ঝড়াচ্ছে-
আবহাওয়া বিষাক্ত থেকে বিষাক্ততর হয়ে উঠছে
দিন কে দিন-
তাই তো "আগামীতে ধ্বংস রচিত ক্রন্দন-
আকাশ বাতাস করে
অনুরণন"
এখানে বসেই দেখতে পাচ্ছি সে করুণার দিনগুলির প্রতিচ্ছবি
আগামী প্রজন্ম বিপন্ন কান্নার রোল বয়ে যাচ্ছে
আকাশে বাতাসে।
সে ধ্বংসধ্বনী বিজারিত হৃদয় যেন
আকাশ বাতাসে হচ্ছে
অনুরণিত
প্রতিধ্বনী হয়ে ছড়িয়ে পরছে
দিক বিদিকে।
দুই লাইন কবিতা হাজার লাইনেও শেষ
কুলিয়ে উঠতে পারবো
না।
তাহলে কি বলতে পারি দুলাইন এ
কবিতা হয়
না।
প্রিয়কবি খসা হক মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "উৎসর্গ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
লজ্জা
হায় রে হায় কেমন কথা-কেমন দিলেন বারি-
সব মানুষের মনের মধ্যে-দিলেন
লজ্জা ভরি।
টানাটানি হানাহানি-আমার আমার বোল-
উচ্ছে বেগুন পটল মুলো-বাজায়
যেন ঢোল।
খাচ্ছে খাঁবি তাও যে দাবী-দাবিয়ে রাখার ছল-
গুতোগুতি লাথালাথি-হচ্ছে
হীনোবল।
ধ্যানকুড়াকুর বাদ্যি বাজে-রশির টানাটানি-
একটুখানি ওদিক পানে-নিজের
দিকে টানি।
হানাহানির কারখানাতে-ট্যাংরা বাজায় তালি-
পায়না কেহই সুখের দিশা-কেবল
জোরাতালি।
প্রিয়কবি গোপাল চন্দ্র সরকার মহাশয়ের গতকাল প্রকাশিত "দোষহীন বিভেদ" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
কুঠার মিছিল
জাত পাত ওই দ্বন্দ বিষে-
বুকের মাঝে শেল যে বিঁধে-
কন্ঠে সে রব
নাই।
ক্রন্দনেতে মনটি ভেজে-শ্রাবণ বারির অবশেষ-
এই ধরাতে কোনায় কোনায়-আগুন ঝরায়-
হিংসা দ্বেষ।
বিদ্বেষেতে মাতলো ভূবন-গরল বাতাস তুলছে ফনা-
অযুত নিযুত নিস্পেষিত-প্রাণ সে করুণ-
যায়না গোনা।
এক জাতি ভাই একই ধরা-একই হৃদয় রক্ত লাল-
তবুও ধরা বিদ্বেশেতে-হিংসা করুণ
আগুন ভাল।
আমার কবি কাব্য লিখি-হৃদয় ঝড়ে কান্না-
অনেক লিখে আর্ত করুন-
কেউ না রয়-কেউ
শোনেনা।
রক্ত গরম ধরতে কুঠার-বন্দনাতে মনটি মাতে-
বজুমুঠি মারতে আঘাত-জন্তু জরা
জাতপাতে।
আজকে কবি ডাকছি আমি-কুঠার মিছিল হও আগুয়ান-
রক্ত মেখে খেলবো হোলি-
বৃদ্ধ তরুন অরুণ
জওয়ান।
যুদ্ধশেষ হাসবে ধরা-অরুণ আলোক বন্দণা-
হাসবে আকাশ হাসবে বাতাস-
রইবে নাকো
গঞ্জণা।
প্রিয়কবি মহঃ সানারুল মোমিন মহাশয়ের আজ আসরে প্রকাশিত আক্ষেপ-১ (চন্দ্র মামা) কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা গান।
উত্তরে উত্তরে ৩০০ তম কবিতা
মধুচন্দ্রিমা
মধুযামীনিতো আলোকোসজ্যায়-
থরে থরে থরে থরে-
দ্বারে দ্বারে দ্বারে দ্বারে-
উল্লাস।
কবিমনে দোলা দিল-হিল্লোলো ধরা দিল-
পরশেতে পরশেতে-
পরিনয়।
জ্যোছনাতে বিগলিত-
স্নিগ্ধ সে আলোকিতো-
রূপ কায়া
বন্যায়-
মধুযামীনিতো আলোকোসজ্যায়-
থরে থরে থরে থরে-
দ্বারে দ্বারে দ্বারে দ্বারে-
উল্লাস।
প্রিয়া মনে শিহরণে-শিহরণে শিহরণে-
সেতু মিলনেরো সে-
মনো কামনায়।
জ্যোছনাতে বিগলিত-
স্নিগ্ধ সে আলোকিতো-
রূপ কায়া
বন্যায়-
মধুযামীনিতো আলোকোসজ্যায়-
থরে থরে থরে থরে-
দ্বারে দ্বারে দ্বারে দ্বারে-
উল্লাস।
প্রিয়কবি বিভূতি দাস মহাশয়ের একটু আগে প্রকাশিত সুন্দরী বর্ষা কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে এক্ষুনি লেখা কবিতা।
ডালবাহানা
ছাতার নিচে দুই মাথা এক-প্রেমিক যুগল জরজরানি-
একটু হেসে মুখ ফেরাল-
ঝড় ঝড় ঝড়-
বর্ষারানী।
সবুজ সবুজ উঠলো জেগে-রাধারানীর চমক প্রাণ-
কির্তনেতে কির্তনেতে-জল সে ধারা
প্রবাহণ।
ডালখিচুরি বেগুন ভাজি-উচ্ছে ভাজা তিতো-
বলছি তোমায় পৌছে দেবো-
ঠিক সে সময়
মতো।
ডালবাহানা বৃষ্টি বোলো-দৃষ্টিকানার দল-
নাই ভয় নাই-আজকে শ্রাবণ-
কেমন হলো
বল।
প্রিয়কবি পি কে বিক্রম মহাশয়ের আজ প্রকাশিত "প্রিয় সুনন্দিতা" কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
আধুনিক গদ্যছন্দ প্রয়াস-১ ৫
কাব্যগ্রন্থ
অ মা গো কি সুন্দর চিঠি রে-
একখান যেন
কাব্যগ্রন্থ।
অ রে মুনির মা-একবার দেইখা যাও-
প্রেম কারে
কয়।
আমাগো তো সকাল আর সন্ধ্যা-
কেবলি ঝগড়া আর
ঝগরা-
পোলায় কি কইলো-মাইয়া কি করলো-
অদের মতো দুরে কোথাও
চইলা যাও-
এমন চিঠি লিখুম-পরানটা তোমার জুরায় যাইব
তাইলে কবে বিদায় হবা-
ঠিক করো
দেহি।