৬০০ তম তে উত্তরে উত্তরে আসরে অধিক ৬৫০
“দুইটি কলি”-


চোখের জলে বিদায় দিলাম উত্তরে উত্তরে-
১০০ হলে “দুইটি কলি”-
হৃদয় আকাশ আসবে ধেয়ে।
থাকবে দুটি পদ্য শুধু-মিলতে আকাশ ডানা-
১০০ তার লক্ষ্য হবে-
চলতে ধেয়ে তার ঠিকানা।
আজ তাই তো রুদ্ধ হৃদয়-মনটা বিশেষ ভাল নেই-
আজ আকাশ কান্না ভরা-
আলোক সুধা বন্যা নেই।
আজ পৃথিবী ব্যস্ত অনেক-সময় অনেক মূল্য অতি-
গাদা গাদা পদ্য পড়া-
আজ দুনিয়ায় কঠিন অতি।
তাইতো নিলাম নতুন গতি-করতে সহজ উত্তরে-
দুইটি কলি মিলতে ডানা-
তোমার আমার অন্তরে।


প্রিয় কবি রীনা তালুকদারের বর্ষার ডমরু কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।উত্তরে উত্তরের ৬০০ তম কবিতা
আর্তনাদ


নাফ নদীতে রক্ত তুফান-
আকাশ দিল কেঁদে
ঝর ঝরিয়ে-তুমুল সেই-
মানব আর্তনাদে।
মায়ানমারের হিংসা ক্রোধে-
সজল আকাশ হলো
দিবাকরের মুখটি ঢেকে-
আকাশ ঘন কালো।
বর্ষারানী দুচোখ ধারা-
মাঝে মাঝেই কেঁদে ওঠে-
তারি মাঝে হৃদয় অনল-
অশনীতে যায় যে মেতে।
ক্ষুব্ধ কভু-গর্জনেতে-
বিরাট নিনাদ তোলে-
গুরু গুরু গর্জনেতে-
ব্যথার অশ্রু জলে।


প্রিয়কবি কল্লোল বেপারী মহাশয়ের আসরে প্রকাশিত ধর্মচক্র কবিতার আমার কমেন্টের উত্তরে তার কমেন্টের উত্তরে কমেন্ট বক্সে আজ লেখা কবিতা।
বাবাজি ব্যবসা


ধর্মের নামে ব্যবসা চলে এখন-বাবাজি ব্যবসা-
ভক্তের ঢল চারিধারে ঘেরি ঘনঘোর তপস্যা।
আহা! শুচিত অন্তর! আড়ালে আবডালে কুপিত প্রান্তর-
দিবানিশি চালু রয়-অপকর্ম অসামাজিক-
বাবাজি সেথা ডন রূপি ছল-বক ধার্মীক।
শোন এক গল্প বলি-
রাম রহিম ছিলেন এক অনেক বড় বাবাজি-
লক্ষ লক্ষ শিষ্য তার-তিনি ছিলেন-
ছত্রপতি শিবাজী।
কয়েক একর জমিতে ছিল তারি-মন্দির মহল
বাবাজি ব্যাবসার মাঝে মাঝে-বলিউডে দিতেন টহল।
তারে ঘেরি শত শত মহিলার ঢল-
বাবাজি তাদের দিতেন মাফি-অন্দর মহল।
মাফি কি জানিত না কেহ-গোপনে রচিত সে তো-
উন্মুক্ত হলো অবশেষে-নালিশ আদালতে-
মাফি পেয়েছিল গোপন ধর্ষণে সে তো।
চলল বিচার অবশেষে-অপরাধী সে জানান দিল আদালত
হিংসা ও কোন্দলে মাতিল শিষ্যেরা বিষাক্ত ফরিয়াদ ।
বাবাজি এখন হাওয়া খায় জেলে-বিষটি বছর গুরু-
ততদিনে আয়ু হবে শেষ তার-
যমের ঘরেতে তারপর-হিসেব করিতে শুরু।
তাই বলি সাবধান সবে-বাবাজি হতে দূরে রও-
হৃদয় মন্দির করো পূজা-শান্তিতে ভালো রও।


প্রিয় কবি কে কে বিশ্বজিৎ মহাশয়েয়া আজ প্রকাশিত নব কেতন কবিতার উত্তরে কমেন্ট বক্সে লেখা কবিতা।
চলো পাখনা মেলি


গতস্য শোচনা নাস্তি-চলো আগে চলি-
হৃদয়ো মেলিতে জীবনো খেলিতে-
চলো পাখনা মেলি।
সুখ উল্লাসে ভেসে ভেসে-
চলো চাঁদেরি দেশেতে যাই-
জ্যোছনা আলোক হৃদয়েতে মেখে-
চলো চলো-সুমধুরা গীত গাই।
জানি এ ধরায় দুঃখ অনেক-
বেদনা রাশি রাশি-
দুপায়ে দলিতে দুঃখ বেদনা-
চলো উল্লাসে প্রানোভাতি।
সুপ্রভাতে সুনিবিড় ঝলমলে রদ্দুর-
চলো চলো চলো-
লক্ষ্য যে বহুদূর।
আজিকে প্রভাতে পাখিরো কূজনে-
উল্লাসে দুখ ভুলি-
বেদনা ভুলিতে আঁকিতে তুলিতে-
চলো জয়োগান গীত তুলি।
গতস্য শোচনা নাস্তি-
চলো আগে চলি-
হৃদয়ো মেলিতে জীবনো খেলিতে-
চলো পাখনা মেলি।