আর কয়টা ধর্ষণ চাই?
আর কয়টা ধর্ষণে নিস্তেজ হবে;তোর নির্লজ্জ পুরুষাঙ্গ?
চোখ বাঁধা উত্তাল প্রতিবাদে
তোর মা দাঁড়িয়েছিলো, তোর বোন দাঁড়িয়েছিলো
অথবা তাদের মত কেউ দাঁড়িয়েছিলো
ধর্ষণের বিচার চাইতে!
তুই ক্ষিপ্ত হয়েছিলি?
ন্যাড়া মাথায় মা-মেয়ের স্পষ্ট সাক্ষ্যতে!
তোর ক্ষোভ জেগেছিলো?
সৎ মেয়ের প্রতিবাদী কণ্ঠে!
তাই সে সুযোগটা আর রাখিসনি এবার তানহার জন্যে!


হঠাৎ তনুর মুখ হতে একরাশ থুথু এসে পরলো
আমার কাগজ-কলমে।
‘কেন এসব ছন্দ কবিতা?
তোমরা সভ্য পুরুষ, অসভ্যকে শুধু অসভ্য বলে দমে যাও।
লোক দেখানো এ দু-চার লাইন আর মানবন্ধন
কেবল পত্র পত্রিকার খোরাক।
ক্ষমতার দোহাইয়ে ধর্ষকরা চিরঞ্জীবী।
তোমরা স্বজাতির দোষ লুকিয়ে
ওদের আরো দীর্ঘায়ু করো ।’