তোমার সর্বোচ্চ করনীয় কি হতে পারে,
যখন আমার রক্তাত্ত মুখের বর্ণনা কোন পথচারী হতে শুনলে?
তোমার চিৎকার,আকুতি,বিলাপ কোন কিছুই,
আমার পালস্ বিট বাড়াতে পারবে না।
তুমি কিছুই খাওনি,
ডাক্তারের দেয়া দশ ঘণ্টার,শেষ দু’ঘণ্টা হাতে থাকার পরেও।
তোমার ভেজা কণ্ঠে আমায় প্রশ্ন,
এখন কেমন লাগছে গো,তোমার?
না,আমি কোন উত্তর করবো না।
কতবার বলেছি,আমায় উত্যক্ত করবেনা
রাস্তায় হাঁটলে আমার মাইগ্রেন পেইনটা বাড়ে।
আমি নিশ্চিত,ড্রাইভারের নিয়ন্ত্রন ছিলো,ছিলো না আমার।
সাদা মনিটরে রেজিস্টেন্সির উঁচুনিচু দাগগুলো ক্রমশে সোজা হতে লাগলো।
ডাক্তারের শুকনো মুখে,আমি নিশ্চিত।
ড্রইং রুমের পশ্চিম দেয়ালে,আমার ছবিটা আছে,
তুমি ঝগড়া কোরো,আমি না হয় বরাবরের মত নিশ্চুপ’ই থাকবো।