জন্মজয়ন্তীর উনবিংশ বর্ষে,
রূপন্থি’র পরিচিত মুল্লুকে সাময়িক ক্ষণের অন্তর্ভুক্ত ছিলো,
এক নতুন মুখ।
মোমবাতি ফুঁ’য়ের সাথে কোথায় আবার হাড়িয়ে’ও গেলো।
রূপন্থি’র একাকিত্ব চিন্তার খোঁড়াক হতে শুরু করে,
সে অলিখিত পুরুষ।
সুস্পষ্ট বর্ণনায়, নগরীর কোন লিপিবদ্ধ পত্রে যার নাম মিলে যায়নি।
যার বেশভূষা ঠিক চোখে পরেনি, কোন পথিকের।
দ্বারে দ্বারে ঠোঁটস্থ বর্ণনায়, পেরিয়েছে আরো বছর,
খোঁজ মেলেনি সে অলিখিত পুরুষের।
জন্মজয়ন্তীর আজ দ্বাবিংশ বর্ষ।
রূপন্থি’র আকাঙ্খায় আবির্ভাব হয়নি, আকস্মিক কোন উপস্থিতি।
দীর্ঘশ্বাসে’ই নিভে যায়, রূপন্থি’র সন্ধ্যার মোমবাতি।