আমার দেহ বানিয়ে নেবে তোমার ছায়া, আর বলবে,
"দেখ, হুবহু... হুবহু এই দেহের ভিতর-
তোমার আবছায়া কায়া লেখা আছে।"


চোখে পড়বে না কেবল নিভুনিভু বাতিঘর, মলিন নক্ষত্র;
দিকভ্রান্ত জলযান... যেখানে খুশি চলে যেতে পারে!
তোমারও নেই দোষ, বিশাখা নামটাই অভ্যস্ত স্বেচ্ছাচারে।
তবু কেন যে তোমাদের করতলে সক্ষমতার এত দোহাই?
আলোর রোশনাই... আমারও কিছু হলে হতো ভাল।


ঐ যে কৃষ্ণগহ্ববর, অনন্ত অসীমের একটানা কালো,
কেন্দ্রের কাছাকাছি তারও সময় স্থির হয়ে আসে!
আলোর ক্ষুদ্রতম কণিকারা থেমে থেমে ছায়া দেখে, ছায়া;
যেন খুব মায়া নিয়ে বসে আছে অনন্ত অপেক্ষার মহেন্দ্রক্ষণ...