স্বাগত আমার বাহির হাওয়া, হোক সে ধুলো মিশ্রিত,
তবু অপরিচিত ভেবে ক্ষতিটা নেব মেনে;
অথবা মুখোমুখি জবাব দিব,
তবুও স্বাগতম আমার বাহির হাওয়া।
সব হাওয়াকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবা যায় না,
তাইতো বুক চিড়ে ভেতরের হাওয়াকে বের দিতে হচ্ছে;
নিজেই নিজেকে ছুরি চালাই, হাওয়া বের করে দিতে,
তারপর ব্যান্ডেজ বেধে দেই বুকে।
বুকে হাত দিয়ে বলি, থাক এখানটা খালিই থাক,
ক্ষরণ হওয়ার চেয়ে এই ভালো।
অথচ বাহির হাওয়া কত রুঢ়,
আবার মাঝে মাঝে কুসুম কুসুম;
যাই হোক সেতো আপনার চেয়ে আপন নয়,
তাই রুঢ় হলে সামলানো যায়।
অথবা পরাজিত হলে দুঃখ হয় কম
আর কুসুম হাওয়ায় মন বিগলিত হয়;
ভেতরের হাওয়া বেপরোয়া হলে
পোষ মানানো যায় না।
তাকে বের করেে দিয়ে বাহিরমুখী হতে হয়
নয়তো অবিশ্বস্ত হাওয়ায় দুরারোগ্য ব্যাধি জন্মায়।