বেকারত্ব, বখাটে ও নেশাখোর কিশোর তরুণ।
আইন শৃঙ্খলা না মেনে ইভটিজিং করে।
নেই কোন কাজ,শিস বাজায় আজ।
রাস্তা ঘাটের ভিড়ে,চোখ টিপনি মারে।
অলস মস্তিষ্ক নিয়ে,বালিকা বিদ্যালয়গুলোর গেটে।
বাস, ট্রেন, লাঞ্চ ও যানবহনের ভিড়ে।
হেলপার ও সহযাত্রীররা সুজুগ একটু খুজে।
মোবাইল, ই-মেইল ও ফেইচবুকে অশ্লীল মন্তব্য করে।
কর্মক্ষেত্রে যেতে পারছেনা,শরীর স্পর্স ও হয়রানির ভয়ে।
রাস্তা-ঘাটে,পূজানুষ্ঠানে ও মেলার জোপে।
পথরোধ দিয়ে প্রেমেরর প্রস্তাব করে।
যদি না হয় রাজি, ওদের মধ্যে ধরে অনেকে বাজি।
নারীও যে শিক্ষা -দীক্ষা করে জাতি গঠনে অবদান রাখে।
কিশোরী-তরুনীরা স্কুলকলেজে বের হলে দিচ্ছে হাতছানি।
শেস হয়না ওদের বাজি,আঁচল-কাপড় ধরে টানে আজি।
শরীর স্পর্স ও খারাপি অঙ্গভঙ্গি করে রাশি রাশি।
আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তাহীনতা নেই কেন আজি।
টাকা-পয়সা ও ক্ষমতা দেখালে হয় ওরাও রাজি।
দেশে কোটি কোটি শিক্ষিত নেই কেন ওদের চাকরি।
এমন শিক্ষা আজ চাইনা, দেশ ও নারীকে রক্ষা করো।
এ ব্যাধির বিস্তার বাড়তে দিবোনা আর,আমার গৃহে রয়েছে স্নেহের মা ও বোন।
পিতা-মাতা গুরুজন আদেশ যাহা করে,মেনে চলো রাস্তা ঘাটে।
অশ্লীল নাচ-গান ও সিনেমা থেকে দূরে আরও মার্জিত, শালীন পোশাক পরিধান করো।
শান্তি পাবে খুজে কিশোর তরুনরা রাজনীতির ক্ষমতা নাহি পেলে।
ক্ষমতা আমার হাতের মুঠে, করতে পারি সব লাজে।
মা,বোন ও মেয়ে সবি আছে আমার গৃহে।
পথেঘাটে, বাজার বন্দরে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে সবে।
ইভটিজিং কারীদের আইনের যথাযথ প্রয়োগ করতে হবে মিলে।
নারী যে আমার অধাঙ্গ,এই সব করলে টানলাগে পূর্নাঙ্গ।
সুস্থ মস্তিষ্ক নিয়ে আমি রুখে দাড়াবো মুক্ত সমাজ ঘটতে।
স্বতঃস্ফূর্তভাবে আমার সাথে এগিয়ে আসলে ভালো থাকবে দেশ ও নারী।
নারী যে আমার নিত্য দিনের জীবন সঙ্গিনী।