মন জুড়ে অরণ্য অনুভূতি
শরীরে অজস্র চিনি শৈবাল সু মালি,
হেঁটে চলেছো শহুরে আলোয়
আমি মালভূমিকে ছুয়ে হবোই জঙ্গলি...


আদর করতে করতে করতে
তোমার শরীরে নদী অনুভূতি স্পষ্ট,
অপদার্থ আমি ভুলেছি মৃত্যু
পাহাড়কে নদী ছুলে ভোলে সব কষ্ট...


হামি চাই বলে শুয়েছো বন পথ
আমি বেঁচে আছি তোমার ঘ্রাণ বন্যতায়,
তোমার ভ্রু চোখ কথা ঠোঁট ত্বক
বন্য চোখের লাবণ্য দিনেই স্পষ্ট ভাবায়...


সজীব পাহাড়ে জেগে ওঠে চাঁদ
মস্ত খোপার দ্রোহময় শীতল জ্যোৎস্নাবাজি,
চোখে চোখ রেখে মিশে মনযুগলে
তুমি নদী হলে আমি বারংবার অরণ্য হতেও রাজি...


স্মৃতি পৃথিবী গড়ব না, ভালবাসা বিমূর্ত
তোমাকে আমি আগলাবো ধানক্ষেত আলের মতো,
প্লিজ এসো অপদার্থের মিথ কবিতায়
মন সমুদ্র নদী বলেই মিটবে পাহাড়ি স্রোতের ক্ষত


আবৃত্তি হোক কষ্ট নারীর অজস্র ঝর্ণা জল
আমি পাথর শরীরে শুষবো জীবনের আদিমতাগুলো,
আদিবাসী হারের সমাজজীবন ও টোটোপাড়া
সোপান উন্নতি পুনরুজ্জীবনে চুমুর মতোই নদীপথে ছুলো...