কিছু মেঘের কোণায় ফ্লেভাস রং লেগেছিল,
সুমেধা তার আলগা আঁচল ছড়িয়েছিল,
একটু সূর্যলাভের চেষ্টার নিম্ন স্পর্ধায় ।
তখনি জুঁইফুলি নির্যাসে ভলুক্রিস মেলেছিল
কুঞ্চিত রঙিন পাখা, ঈশ্বরমৃত সভ্যতায়;
প্রাচীর তোলা উঁচু জানালার গারদে
ভিজে দীর্ঘশ্বাস! কিছু ক্রন্দন, লাক্টাস,
ব্যঞ্জনের অঘোষিত আগমন, পারদে
অঙ্গুলির অগ্রভাগ দিয়েছিলো ডুবিয়ে;
লিখেছিলো মিজেরিয়া সেনিয়াম প্রলাপ,
হয়তো তা ল্যাটিন, বা হিব্রু বা বাংলার -
রূপান্তরিত স্পর্শক, জিয়া মুক্ত করোটি,
চেস্টনাট সমন্বিত কিছু হালকা প্ররোচনা ।
টুংটাং বেজে চলা কাইমের অভিক্ষেপে
মিলিত হতো মিউটিনিয়াম, অমোঘ গতির
পর্যায়বৃত্ততায় - ওই কুসুম গহ্বরের নেক্টারে ।
ওই আঁচলে অবশিষ্ট কিছু অনুপ্রাণিত অণু,
জিদবশত থাকতে চেয়েছিল উচ্চ শক্তিস্তরে,
বোল্টজম্যান উপেক্ষায়; পিকোস্থায়ী মাতনে;
ঝরে ঝরে পড়েছিল, নশ্বরতায়, অক্ষরউবাচে ।