ডাঁশা পেয়ারা গাছটার নুয়ে পড়া ডাল বেয়ে
আদুরে কাঠবিড়ালী হই
ইতিউতি ঘুরে বেড়াই ,
উঠোনে লতানো লাউ-কুমড়ো-ঝিঙের ভারে সুখী মাচা।
সেও জানে আমার অসুখের কথা...


না, কোথাও কোনো বিড়ম্বনার ছাপ নেই,
বাদামের খোসার সাথে দুর্ভাবনাগুলো
পড়ে আছে একপাশে ,
রাতচর পাখিটা নির্ঘুম রাতে ডেকে উঠল যেই
জেগে উঠল বুকের ভেতর চর অমনি,
আমার অসুখের কথা জানে সেও ...


ইচ্ছে তার বসতি গড়ি,
লাউ-বড়ি শুক্তো আর চারাপোনার লঙ্কাবাঁটা ঝোলে
আদরে সোহাগে সুখী গৃহকোণ,
সারবে আমার অসুখ কিসে
সেই জানে ...বোঝেও তা।