সব পাখিওলাই নাম মুখস্থ রাখে পাখিদের। একবার- দুবার ঢোঁক গিলে প্রায় নিখুঁত বলে দেয়।
অতঃপর  বিক্রিবাটা সেরে কুয়াশার অংশবিশেষ হয়ে
ফিরে যায়  তারার সংজ্ঞায়।
বন্ধ খাঁচায় পাখিটা কিন্তু ভিন্নঘরে কাউকে খোঁজে , কামড়ে দেয়
নতুন মনিবকে ... বড় মায়ায়!



পাখিদের ডায়াল করা নম্বরে এখন দোতারা বাজে।একতারা কখন পথ হয়ে গেল বোঝাই গেল না।  শহরের পিনকোডে রাধাচূড়া-নকশা কদমের জন্মক্ষণ লেখা।গাছ বনাম শহর। ঝাঁকড়াচুলের কিছু ছাতিম  ছায়া দেবে বলে এক ঠায় নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে সেই কতকাল থেকে।
টানা ঘোড়া ছোটানোর দুঃসাহসী খেলা তাড়িয়ে বেড়ায়  এখনও সহিসের মাঠ। মনে পড়ে   হোস্টেল ছেড়ে যাওয়ার বন্ধুত্বের শেষদিনে বলার জন্য শব্দ অনেক কম পড়ে ছিল। দুটি  ঠোঁটে
পাখিপড়ার মত মুখস্থ নামগুলো বলতে গিয়ে  অনেকদিন জড়তা ছিল।


............................................................