ওরা ছুটে যায় এক বৃত্ত থেকে হাজার বৃত্তে।
মুষ্টিবদ্ধ যন্ত্র অন করলেই ওদের ডাক পরে।


ওরা সর্বদা চেষ্টা করে তৎকালীন সব সেলে পৌছাতে।
তাইতো ওদের সবাই সেলুলার ফোনের সিগন্যাল বলে।


আজকাল কিছু অর্বাচিন ওদের মুঠোফোনের টাওয়ার বলছে।
আমি বসে ভাবি ঐ বিশাল টাওয়ার যন্ত্রসহ কি ভাবে ঐ মুঠোফোনে ঢুকছে।


ওরে মুঠোফোনের বাঁদিকে বা ডান দিকে ছোট ছোট লম্বা দাগকে বলে সিগন্যাল।
টাওয়ারসহ পুরো যন্ত্রপাতি থাকে বহুদূরে যেখান থেকে আসেমাত্র ঐ সিগন্যাল।


কেউ আবার নোবেলজয়ীর মত ফোন "মারে" বন্ধুবান্ধবে।
বুদ্ধু রাম ওদের কেউ প্লীজ শেখাও ওটাকে ফোন "করা" বলে।


টাওয়ার কখনো হয় না কম বা বেশি।
সিগন্যাল ক্ষেত্র বিশেষে কমে-বাড়ে দেখি।


কখনো দুর্বল সিগন্যালে কোরো না কথপকথন।
যাহা খুন করতে পারে মাথার বহু জীবনদায়ী কোষ অনুক্ষণ।


রাতে মাথার কাছে না যেন থাকে ঐ সেলফোন।
তোমার বহু দামি জীবন ঘড়ি কে করবে যখম।