পাতায় আছে কবি বন্ধু- প্রায় পঞ্চাশ জন
কমেন্ট করে গোটা বিশেক- নারে ছাব্বিশ জন।
সবাইতো আর বোঝে নাকো কবিতার মর্ম
আছেন এক মহাশয়- বোঝেন অনেক কর্ম।
দিন-রাত থাকেন বসে লেখনি নিয়ে
উত্তরে উত্তরে মজান তিনি কবিতার আসরে।
পড়ি আমি পড়ে বন্ধু পড়ে বান্ধবীরা
সকলেই কমেন্ট বক্সে লেখে যা তা।


বুঝিনা আমি অনেক কিছুই- লিখিতে থাকি খালি-
দাঁড়িয়ে যায় এক সময় মুন্ডু মাথা খানি।
লক্ষ্মণ ভা-ারী মহাশয় শুধরাতে থাকেন
সঞ্জয় কর্মকার দাদা উত্তরেতে বোঝান।


বাংলা কবিতার আসরে প্রতিদিনই ঢুকি
সঞ্জয় কর্মকার দাদার উত্তরে উত্তরে লেখনি- পড়তেই থাকি।
সারমর্ম বুঝি আমি- বার বার পড়ে
লেখনিগুলি পড়তে- আমার ভালই যে লাগে।


আরো আছে গোপাল দাদা লেখেন ব্যঙ্গ করে
পড়তে বেশ ভালই লাগে- লিখি মন্তব্যে যতনো করে।


একে একে লিখি বন্ধু তোমাদের নাম
আতাম বিশ্বজিৎ লক্ষ্মণ ভা-ারী রীনা বিশ্বাস
খলিলুর রহমান খসা হক গণেশ চৌধুরী
পারমিতা দীপ্তি রায় সুবোধ শীট মহাশয়
জিম কেতকী ভাবুক কবি রপ্পি ঠাকুরতা
ণিক আলোর ইসলাম সাহেব প্রীতিশ বাবুর কবিতা
বৃষ্টি রানী রণজিৎ মাইতি রুসাফী সিজু সাব
আদৃত কবি সানু ভাই গোলাম রহমান
ফিরোজ হোসেন সানারুল মোমিন স্বপন আর অজিত
দুর্নিবার কবি মনোজ ভৌমিক ন্যান্সি দেওয়ানের
সুমিত্র দত্ত ভাস্বর কবি বিশ্বজিৎ জানার
ওয়াসিক আলি আল ফয়সাল মহী ফয়জুলের
গোস্বামী মহাশয় মাজেদ হোসেন অনিরুদ্ধ বুলবুলের
আবৃত্তিকার রিঙ্কু রায় আর সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়ের
হোসেন মোজাম্মেল আফরিনা নাজনীনের পড়ি লেখাগুলি
মন্তব্যে মন্তব্যে লিখে দিই মনের ভাষা খানি।


লেখা আমার শেষ হয়েছে- আর লিখবো না
মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকবো এখন বসিয়া।


(আগষ্ট ০১, ২০১৭)


বিঃদ্রঃ আমার এই লেখনি খুব একটা শ্রুতিমধুর হয়নি তবুও কাজ না থাকায় লিখলাম। কথায় আছে- ‘নেই কাজ তো খৈ ভাজ’। তাই খৈ ভাজা মাত্র। ভুলত্রুটি মার্জনীয়।