ভাবছি বসে লিখবো নাকি একটি কবিতা
নাম দেব তার কি বলো ভাই, মনেই আসছে না।
ভাবছি আমি ধরবো কলম, লিখবো নানান ফুলের নাম
আঁকা বাঁকা চন্দ্র শেখর ধুত্তরি ছাই হচ্ছে না-
কলম সাথে কাগজ নিয়ে বসেছি ভাই পাটি পেতে
খাতার সাথে কলমটি যেই লাগিয়েছি লিখবো বলে
হঠাৎ করে একটি পাখি করলো ত্যাগ মলটি তাহার
খাতা কলম মলের তলে করছে যেন গলাগলি
ধুত্তরি ছাই আমি বোকা ছিড়তে থাকি খাতা খানি।


হঠাৎ করে উচ্চস্বরে ভাইটির চিৎকারেতে
উথাল পাথাল মনের ভেতর, জাগলো যেন গভীর ঢেউ
বলছি আমি- চিৎকার কেন? করছিস তুই
বল্লো ভায়া খাতা কেন? নিজেই নিজের ছেড়না চুল।
ধুত্তরি ছাই হবেনা আর লেখা আমার
করছিস তুই বাড়াবাড়ি
ডাকছে মা খাবি খোকা, আয়রে তুই তাড়াতাড়ি।


পারি না আর থাকতে বসে, কিচ্ছুটি না মাথায় আসে
ধুত্তরি ছাই বালাই জোটে মাথার মুন্ডু ঘেটে ঘুটে
লিখতে নাহি পারি আমি খিদেই পেট জ্বলছে খালি
হাক ডাকে মা বাবার সাথে, ভাইটি মোর সাথেই থাকে।


লিখছো দাদা? কবিতা তুমি,
শোনাও না আজ- পড়ে দেখি !


ধুত্তরি ছাই ! পেটের ব্যাথায়, আর পারিনা লিখতে আমি?
ভাইটি আমায় পাগল বলে- কবি তুমি? কচু খেয়ে
কবিরা সব ভাতে মরে ! লিখতে লিখতে হাত দু’টি তোর বিষিয়ে যাবে
চোখের আরকি বলবো দাদা, চক্ষু দু’টো গেল তলিয়ে
লেখা ছাড়ো খাবে চলো, মা ডাকছে শুনতে পারো?


এসো দাদা খেয়ে নিই, জ্বলছে পেট খিদের চোটে
লেখা হবে খাবার পরে, দু’জনা বসে এক সাথে।


(জুন ১০, ২০১৭)...


ভাবছি বসে লিখবো নাকি একটি কবিতা
নাম দেব তার কি বলো ভাই, মনেই আসছে না।
ভাবছি আমি ধরবো কলম, লিখবো নানান ফুলের নাম
আঁকা বাঁকা চন্দ্র শেখর ধুত্তরি ছাই হচ্ছে না-
কলম সাথে কাগজ নিয়ে বসেছি ভাই পাটি পেতে
খাতার সাথে কলমটি যেই লাগিয়েছি লিখবো বলে
হঠাৎ করে একটি পাখি করলো ত্যাগ মলটি তাহার
খাতা কলম মলের তলে করছে যেন গলাগলি
ধুত্তরি ছাই আমি বোকা ছিড়তে থাকি খাতা খানি।


হঠাৎ করে উচ্চস্বরে ভাইটির চিৎকারেতে
উথাল পাথাল মনের ভেতর, জাগলো যেন গভীর ঢেউ
বলছি আমি- চিৎকার কেন? করছিস তুই
বল্লো ভায়া খাতা কেন? নিজেই নিজের ছেড়না চুল।
ধুত্তরি ছাই হবেনা আর লেখা আমার
করছিস তুই বাড়াবাড়ি
ডাকছে মা খাবি খোকা, আয়রে তুই তাড়াতাড়ি।


পারি না আর থাকতে বসে, কিচ্ছুটি না মাথায় আসে
ধুত্তরি ছাই বালাই জোটে মাথার মুন্ডু ঘেটে ঘুটে
লিখতে নাহি পারি আমি খিদেই পেট জ্বলছে খালি
হাক ডাকে মা বাবার সাথে, ভাইটি মোর সাথেই থাকে।


লিখছো দাদা? কবিতা তুমি,
শোনাও না আজ- পড়ে দেখি !


ধুত্তরি ছাই ! পেটের ব্যাথায়, আর পারিনা লিখতে আমি?
ভাইটি আমায় পাগল বলে- কবি তুমি? কচু খেয়ে
কবিরা সব ভাতে মরে ! লিখতে লিখতে হাত দু’টি তোর বিষিয়ে যাবে
চোখের আরকি বলবো দাদা, চক্ষু দু’টো গেল তলিয়ে
লেখা ছাড়ো খাবে চলো, মা ডাকছে শুনতে পারো?


এসো দাদা খেয়ে নিই, জ্বলছে পেট খিদের চোটে
লেখা হবে খাবার পরে, দু’জনা বসে এক সাথে।


(জুন ১০, ২০১৭)