হয়েছে আমার ছোট্ট শালা- নাম দিয়েছি প্রবীর
তাহার দিদি পুতুল রাণী শ্যামকুড়ীতে বাড়ী।
ছোট্ট শালা খেলছে দেখ- দোলনায় শুয়ে শুয়ে
মা-জেঠী আর জেঠাইরা সব দেখছে তাকিয়ে।
বাবা তাহার শিশির ঠাকুর- কত্তো খুশি আজ
পাড়ায় পাড়ায় মিষ্টি বিলায়- ধরেই নাকো হাসি
মা মামারা বেজায় খুশি- দাদা বৌদিও
তাদের সাথে হয়েছে খুশি- প্রতিবেশিও।


আমার শালার দেখতে যাবে- আমার বধু সাথী
সময় আমার নেইকো এখন, কেঁদেই ভাষায় গলি
দেখতে যাব ভাইকে আমি- নিয়ে যাওনা কেন?
তোমার যদি হতো ভাই, কবেই যেতে চলি।


আমার শালা ছোট্ট অতি, বয়স দশ দিন
নাম দিয়েছে কেউকি তার? জানিই নাকো আমি।
বিথী তাহার নাম রেখেছে পাগলু সোনামণি
বাবা তাহার নাম দিয়েছে- সৌরভ গাঙ্গুলী।


যাব আমি দেখতে তাকে- তিনটি মাস পরে
শালাবাবু ঘুমিয়ে থাকো- এখন মায়ের কোলে।
মুতনা তুমি দাদা কিমবা দিদি ভাইদের কোলে
বৌদি মনির কোলে উঠেই- হাগু করে দেবে।


বৌদিমনি বৌদিমনি- রাগ করোনা তুমি
এখন আমি ছোট্ট অতি, কিছুই বুঝি না যে ॥


(১০ এপ্রিল ২০১১ ইং)


(ছোট কাকিমা শ্বাশুড়ীর প্রথম পুত্র সন্তান হওয়ায় বাড়ীর সকলে খুবই খুশী হয়। আমার শালাবাবুর জন্ম- ০১/০১/২০১১ তারিখে। তাই নবাগত শালাবাবুকে নিয়ে আমার এই লিখনি।)