(ঠিক ফিরেছো নিজ ফর্মে)


(শ্রদ্ধেয় কবিবর ও প্রিয় কবি সরদার আরিফ উদ্দিন স্মরণে আজগের এই লেখনির প্রকাশ)


ফিরেছেন আপনি নিজের ফর্মে- পড়েছেন লেখা মোর
হৃদয় আজ জাগরিত হয়ে- উঠিয়াছে মোর।
তুমি পার তুমি পারবে- আমি জানি, তোমার দ্বারাই হবে
লেখ বন্ধু লেখ তুমি- ঠিক’ই, লিখতে পারবে।


নিজের ফর্মে ফিরতে হলে- জাগাইতে হয় হৃদয়কে
হৃদয় জাগিলে মগজ জাগিবে- মোর কথা, মিছে নয়কো হবে।
তুমি পার তবে কেন? ওমনি করে লেখো-
বন্ধু আছি তোমার সাথে- দেখে-শুনে পথ চলো।


প্রতিদিন তুমি একটার পর একটা- সমস্যা দেখাতে থাকো
সমস্যায় জর্জরিত একা নও তুমি- আমারও আছে, কত শত।
তাই বলে কি? প্রতিদিন’ই বলবে- তোমার সমস্যার কথা
খুঁজে দেখতো, পাও কি-না? হৃদয় দেয় কি-না সাড়া।
পার তুমি পার- তবে কেন? এতো কথা বলা
কথা কম বলে লেখো দেখি- এক পরিপাটি লেখা, একখানা।
তোমার লেখা ভাল লাগে- তাই বলেকি, লিখবে যা তা
না হবেনা, লেখো ভাল করে- পড়িবো মোর, হৃদয়খানি বিলিয়া।


(নভেম্বর ১৯, ২০১৭)


দৃষ্টি আকর্ষণ- হে শ্রদ্ধেয় কবিবর আপনার কথায় কষ্ট পেয়ে নয়, আপনার লেখনি পড়তে ভালো লাগে ও আপনাকে ভালবেসে আজকের এই লেখনির প্রকাশ মাত্র। তবুও যদি কিছু ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজগুণে ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।


##                            ##                              ##


(মন্তব্যের প্রতিত্তোরে)


(শ্রদ্ধেয় কবিবর আলমগীর সরকার লিটন সাহেবকে উদ্দেশ্য করে আজকের এই লেখনির প্রকাশ)


একই লেখা কেন? বারে বারে করো- দান
ভাষা পাওনা না-কি? খোঁজনা- বলতে পার কি?
পরিমার্জিত ভাষা করো দান-
যেথায় পাবে পাঠক- এক অনবদ্যের, অনন্য স্বাদ।
লেখা হওয়া উচিৎ ভুল বিহীন- পরিমার্জিত
তবেই না হবে, এক নির্ভুল লেখা- লিখিত।


পাঠে হবে তৃপ্ত পাঠক- মুগ্ধতা যাবে ছড়িয়ে
পাতার তরে আসিবে ফিরে- তোমার লেখা, পাঠ করিতে।
লেখো লেখো বন্ধু তুমি- তোমার হৃদয় দিয়ে
পাঠ করিবো শান্তি পাবো- মন্তব্যে মোর মস্তক নুইয়ে।


(নভেম্বর ২৩, ২০১৭)


দৃষ্টি আকর্ষণ- হে শ্রদ্ধেয় কবিবর আপনি প্রতিদিন প্রত্যেকের মন্তব্য প্রদানের নিচেই একই কথা লিখে যান যা আমার মনপুত নয় বিধায় আজকের এই লেখনির প্রকাশ মাত্র। তবুও যদি কিছু ভুল হয়ে থাকে তাহলে নিজগুণে ক্ষমা করবেন। ধন্যবাদ।