***
অবশেষে একরাশ ধুলো মেখে ফিরি;
সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই আকাশ প্রদীপ ঘরে,
পশ্চিম কোণ হতে শেষ আলোক রাশি-
আঁধার-বার্তা নিয়ে নদীর বুকে পড়ে।
সমস্ত কোলাহল নিভৃতে আসে থেমে-
ঝোপঝাড়ের মাঝে বিষণ্নতার ছল,
গায়ের ধুলোটুকু নদীর জল শুষে
নেয়; আর হয় রঙমাখা ধূপজল।


পেছনের মাঠটাতে ফিরে দ্যেখি; শুধু
ধূলো ওড়ে বাতাসের গায়ে মেখেমেখে,
নয় দূর দিগন্তে সূর্যের ক্রান্তিরেখা-
বাড়িফেরা গরুর ক্ষুরের ধুলো আঁকে।
তারপরে বসে থেকে, ভিজে যায় কায়া;
আলো-আঁধারের মিশকেল্ ধূপছায়া।
***