শহরের সবগুলো বিক্ষিপ্ত রোদগুলোকে নিয়ে
আমি পাড়ি জমিয়েছি হেমন্তের সোনালী মাঠে
যেখানে হঠাৎ হিম রোদে চড়ুইরা রোদ পোহাবে,
চঞ্চল আর চঞ্চলারা তেঁতুল খোসায় ভাত জুড়াবে।


সংকীর্ণ হয়ে আসা নদীর বুকে উষ্ণ আবেগে
আমি নিজেকে সমর্পন করবো অনেকটা দূরত্বে,
তুমি তখন দাঁড়াবে মধ্যাহ্ন ভোজের জড়তা কাটিয়ে
আমি তখন নিষ্পলক তোমার রূপের মোহনায় দাঁড়িয়ে।


কুয়াশার বুক চিরে ক্ষীণ আলোর রেখা ধরে
চলে গেছে যে ডাক উত্তরে হাওয়ায় চেপে
আমি এখন নামছি ব্যথার সিঁড়ি ধাপে ধাপে।