প্রিয়তম!
এই চোখে তাকাওনা একটুখানি
দেখনা তুমি  -
বুকের জমিনে বেঁধেছি মোদের বাড়ি!
বুকের আকাশে তোমার চোখের ছায়া-
অ্যাই মানুষ, বোঝনা কেন -এই হৃদয়ের মায়া!


প্রিয়তম-
চলে যাও কেন- সরে সরে দূরে?
তোমার জন্য- এই আমি অনন্যা -
আমার যে বড্ড মন পুড়ে!
জন্মই হয়েছে যে ভালবাসতে তোমারে,
কেম্‌নে বোঝাব এ কথাটি কোন্‌ শব্দের ভাণ্ডারে ?


প্রিয়তম-
কত দিন রাত তোমারেই করেছি গবেষণা
তোমায় যে ভালবাসি- তা কি তুমি বোঝনা?
আসতে যে হবেই তোমায়
এই অনন্যারই কাছে-
অনন্যা ছাড়া কে, কবে তোমায়
এত করে বোঝে!


বহু তপস্যায় আজ এলে -প্রিয়তম
ধুলোঝড়কে ঠেলে-
কালো আঁধারকে ফেলে-
বুকের জমিনে আজ যে শুধুই সোনালী আলো
কেউ কক্ষনো বাসতে পারে না তোমায় -
এই অনন্যার মত তিনসত্যি ভাল!


স্বপ্নসম তুমি আস- যাও- ঘুরে বেড়াও;
থাক কাছে কাছে-
ভালবাসার নবনব রূপে-
ক্লান্তিহীন সোনালী রোদ্দুরে-
জন্মজন্মান্তরে চিরদিন থাকবে তুমিই-
অনন্যার এই গালিচা মনজুড়ে!