হারামীর দল দাবড়ে যাচ্ছে
শুয়োর  যতো কুড়িয়ে খাচ্ছে
সমাজ,রাষ্ট্র, আস্তাকুডে যায়
নষ্ট পুরুষ ভ্রষ্ট পথেই খায়।
তিন বছরের বাচ্ছা মেয়ে
ধর্ষিতা হয়  দিন দুপুরে।
দুঃখে,ক্ষোভে,বিকট তর রাগে
আর কতটা বিবেক থাকে বাগে।
অপমানে,লজ্জায় আর অভিমানে
বোবা হয়ে যাচ্ছি কি সব?
জন্ম কেন এ বংগেতে অপমানে।
অনায়াসে পার পাচ্ছে ধর্ষককে
বড্ড কঠিন অক্ষত আজ ঘরে ফেরা।
ইভটিজিং এ ঘরকুনো সব
বাচ্ছা  মেয়ে দরজা ভেংগে
বুক ফুলিয়ে ডাকবে ওদের
খানকী ছাওয়াল আয় তো দেখি
সুর্য্যের তেজে পুড়িয়ে দেবে নষ্ট পুরুষ
বেজাত যতো বেওয়ারিশ কুকুর গুলো।
কি করে যে কুপিয়ে জখম শিক্ষাগুরু,
হারামজাদা স্বর্গে যাবে,
টিকেট দিছে ওর কোন বাপ।
পেট ভরে না নষ্টক্ষুধা
বেশ্যা বাজ আর বোতলপ্রেমি
মাতাল গুলোর,
দাঁতাল শুয়োর হাসছে যেনো,
চকচকে চোখ ঘুষের টাকায়,
দিনকে এরা রাত করে দেয়
টাকায় বিকোয় সমাজপতি।
আধার কেটে উঠবে কবে নতুন আলোর ভোর
ফুটুক আলো যাকনা কেটে অমানিশা ঘোর।