সকল নারী জাতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেই কবিতাটি লিখেছি তবুও কোন নারী কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার সবিনয় অনুরোধ করছি
                                          
                                                   টুটুল


হে নারী
তুমি কন্যা তুমি ভগ্নি তুমি জননী
তুমি স্ত্রী তুমি স্বামীর অর্ধাঙ্গীনি
তুমি ভরসা তুমি বিশ্বাস তুমি আশ্রয়
পিতা পুত্র ভ্রাতার মাঝে তোমার পরিচয়
অবাধ্য হলে তুমি পিতার শাসন থেকে
আর কত লজ্জায় ফেলবে তুমি ভাইকে
শান্তি সুখের আশায় রাখনি স্বামীর মান
সন্তানের নিকট পবিত্র মা হলে না মহান
হে নারী
স্বামীর বিশ্বাসের অমর্যাদা করে তুমি
পরকীয়া প্রেমের আনন্দ উৎসবে
রুপ যৌবনের পশরা সাজিয়ে
কত যুবক আর শয্যায় নিবে
হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে স্বামী
মানুষ করতে সন্তানদেরকে
তোমার অশালীন চরিত্র দেখে
সন্তানেরা যায় কুপথের দিকে
কি প্রয়োজন স্বামী সন্তানের
যৌনক্ষুধা যদি সংযত না হয়
পরিবার ছেড়ে চলে যাও তুমি
দেহ ব্যবসার স্থান পতিতালয়
হে নারী
সমাজকে বাঁচাও দেশকে বাঁচাও
বাঁচিয়ে রাখ আজ তুমি পুরুষ
পুরুষ শাসিত এই সমাজ সভ্যতার
সকল সন্তানেরা হোক মানুষ
অসুস্থ চিন্তা ভাবনাতে নষ্ট চরিত্র
স্বামীর সার্টিফিকেট কি দরকার
অর্থ লোভে দেহ লোভে যুবক
তোমার সঙ্গে করে সময় পার
সংসার গড়া কিন্তু এত সহজ নয়
কার রোজগার কারে বিলাও
স্বামীকে ধ্বংস করে উপহার কিনে
রঙিন পোশাক যুবককে দাও
হে নারী
বলছি না তুমি অনেক খারাপ
শুধু বলি ভুলটা চরম ক্ষতিকর
পরকীয়ার মত মারাত্মক ভাইরাস
মরন ব্যধির খেলায় বিভোর
নারী অধিকার আন্দোলনে নারী
মান মর্যাদায় বাঁচতে চায়
তোমরা নারী পরকীয়ায় আসক্ত
নারী জাতিও লজ্জা পায়
সভ্য সুশীল সমাজ ব্যবস্থার
তুমিও একজন সুনাগরিক
সব মানুষের নিরাপদে আশ্রয়
ভেবে দেখ শুধু ঠিক বেঠিক