মানুষের উপরে শয়তানের ছিল প্রথম হামলা,
দেহ থেকে কাপড় খসিয়ে উলঙ্গ করার খেলা।
আজও পৃথিবীতে শয়তানের পদাংক অনুসারী,
ইবলীসের শিখন্ডীদের প্রথম কাজ হ’ল নিয়ে নারী।
ক্ষমতায়ন ও লিঙ্গ সমতার নামে নারীকে উলঙ্গ করে,
তার সৌন্দর্য উপভোগ করতে আনবে ঘরের বাইরে।


সভ্য-ভদ্র ও আল্লাহভীরু বান্দাদের নিকটে ঈমানের পর,
সর্বপ্রথম ফরয হ’ল স্ব স্ব লজ্জাস্থান আবৃত রাখার উপর।
ইজ্জত-আবরূর হেফাযত করা অন্যান্য ফরয সবই এর পরে,
নারীর পর্দা কেবল পোষাকে হবে না, বরং তা হবে তার ভিতরে।
তার কথা-বার্তায়, আচার-আচরণে ও চাল-চলনে সর্ব বিষয়ে,
প্রতিটি অঙ্গভঙ্গি ও মিষ্ট কণ্ঠস্বর পরে না যেন পরপুরুষের হৃদয়ে।


লজ্জাশীলতাই মুমিন নর-নারীর অঙ্গভূষণ নিরাপত্তার গ্যারান্টি,
নারী ও পুরুষ প্রত্যেকে একে অপরের থেকে অবনত রাখবে দৃষ্টি।
তাহলে হয়ত ঈমানদার হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতে পারবে,
আল্লাহ রাসুলের আদেশ নিষেধ কুরআন হাদীস মোতাবেক হবে।
আফসোছ পুরুষেরা নারীকে সাবধানে করে পর্দা করতে বাণী শুনায়,
নারী যে পুরুষের অমূল্য সম্পদ সে কথা অনায়েসে ভুলে যায়।


পিতার কর্তব্য কন্যাকে হেফাজত করা,
ভাইয়ের কর্তব্য বোনের ইজ্জত রক্ষা করা,
স্বামীর কর্তব্য স্ত্রীকে মর্যাদা দেওয়া,
ছেলের কর্তব্য মাকে শ্রদ্ধা ভক্তি প্রণাম করা।