সৃষ্টিতে কবি
তোফায়েল আহমেদ টুটুল


কবি লেখক জ্ঞানের সাধক, লিখে গদ্য পদ্য,
হৃদয়ের কথায় ,প্রাণের ছন্দে, রচনা অনবদ্য।
কঠিন ভাবনায় বসে ,ছোট্ট ছোট্ট বাক্যদানে,
জ্ঞানের সাগরে সাঁতার কাটে ,তীরের ধ্যানে।
শক্ত হাতে বৈঠা কলম ,দাঁড় টেনে অবশেষে,
সৃষ্টি করেন ,আবেগ অনুভুতির স্রোতে ভেসে।


গভীর হৃদয়ে, ভাবনার সমুদ্রে হাবু ডুবন্ত কবি,
জ্ঞানের মশাল জ্বালিয়ে লিখে, নিজ প্রতিভা সবি।
ছন্দ ,বাক্য, গদ্য ,পদ্য ,অনবদ্য সৃষ্টিতে কবিতা,
পাঠকের প্রাণে মিশে ,সকল হৃদয়ে থাকে গাঁথা।
যশ ,খ্যাতি ,সুনাম কুঁড়ায় ,দেশের বাড়ায় মান,
কলমের কালিতে, বিশ্বের বুকে রাখে অবদান।


চাঁদের সাথে হয় যে কথা, বসে নদীর বাঁকে,
ফুলের সাথে পাখির কথা ,কত কথা লিখে !
হৃদয় রাজ্যে হাটেন, তিনি কল্প সখীর সনে,
অনুভুতিকে একান্তে ডেকে, লিখেন আনমনে।
দেশের জন্য লিখেন কবি, স্বদেশ প্রেম বুকে,
কলমে তার যুদ্ধ চলে ,সত্য ন্যায়ের চোখে।


অগ্নি, বৃষ্টি, ঝরে লেখায়, কত প্রতিভার বিকাশ!
কত বিষয়বস্ত! ভাবের রচনা, বাস্তবতা প্রকাশ।
রোমান্টিক মনে, প্রেয়সীর প্রেমে হৃদয়ে ক্ষত,
প্রেমের পুজারী, উপস্থাপন করে আবেগ যত।
হৃদয় রাজ্যে সম্রাট কারো, পড়ে মাথায় মুকুট,
সুনাম ,খ্যাতির মহচুঁড়ায়, কবিকে দেয় ভোট।


নাদান কবি বিভোর হয়, বইয়ের ভাজে ভাজে,
শব্দ, বর্ণে ,বাক্যে ,অপূর্ব সমন্ময় বেড়ায় খুজে।
পরিশ্রমে দিবা রাত্রি ,মোহনীয় শব্দজালে সৃষ্টি,
পাঠক পাঠিকা মিষ্টি স্বাধে, খুলে অন্তরের দৃষ্টি।
মুনী ,ঋষী, পন্ডিত গুনি সকলে ভালবাসে তাকে,
কচিকাঁচা ,নবীন ,প্রবীন শ্রদ্ধা ভরে কবি ডাকে।