তারা বসে ছিলো মুখোমুখি
এবং সংখ্যায় তিনজন;
আর পরস্পর সমান সমান দূরত্বে।
একজন বলছিলো, একজন শুনছিলো-
বাকি যে জন- না বলছিলো, না শুনছিলো।
শুধু দেখছিলো, বক্তার ঠোঁটের নড়াচড়া-
স্বরযন্ত্রে ফুলে উঠা হাড়ের কম্পন।
আর গুনছিলো, শ্রোতার চোখের পলক
কোন্ চোখে কার ছবি বেশি স্পষ্ট।
অথচ সে বুঝে গেলো সব কথোপকথন।


দার্শনিকের সংজ্ঞা দিয়েছিলেন শেষবার
এভাবেই- আমাদের জ্যামিতির টিচার।
।।
১৯/০৯/২০১৮
আমবাগান, মগবাজার