কালজয়ী কথামালার মৃত্যুঞ্জয়ী স্থাপনা
উপেক্ষিত আজ ত্যাগ তিতিক্ষা ও সংবর্দ্ধনা,
আজ শুধু এগিয়ে যাবার ঐতিহাসিক রচনা
হয় রক্তক্ষয় অথবা দিগন্ত জয়ের উন্মাদনা ।


ভোর যতদুর'ই হোক সূর্যকে পারতে হবে
দুঃসাধ্য দুর্গম যত লক্ষ্য, ভেদ করতে হবে,
নচেৎ কিছু অবিসম্ভাবী হা করে আছে 'হাঙড়
হাড় -মাংস চিবিয়ে খাবে ভেঙ্গে বুকের পাঁজর ।


নাড়ির বাঁধন আজ বড় রোদন করে প্রতি রাতে
রক্তের স্পন্দন অপেক্ষার ক্রন্দন জারি রাখে 'পাতে ,
প্রেয়সীর সুখনিদ্রা উবে গেছে সেই কবে অভিমানে
তবুও আরেকটা সুর্যকে আনতেই হবে এই যৌবনে ।।


এই রেখাপাতে চলছে ধারাপাত চেনা পথের দিনরাত
এভাবেই চিরায়ত চলে ঘাত অভিঘাত, দ্বিধা দ্বন্দ্ব সংঘাত
নিত্য নৈমত্তিক বুক চিতিয়ে কষি জীবন-মৃত্যুর অনুপাত
তবুও বেঁচে থাক লড়াই সংগ্রাম, বেঁচে থাক আদর্শে অনুযাত ।।