যাকে ভালবাসি,তার মুখে হাসি
দেখতে চাই চিরদিনই।
আমারে কাঁদাতে,যে দিল চোখে বালি
আমি তার কাছে ঋনী।
কপালের ভাঁজ,কিছু করি আঁচ
শিখিয়াছি দেখিয়া
ছাগলের তিন নম্বর বাচ্ছার নাচ।
দুইটায় দুধ থায়,একটা নাচে
দুরবলেরে কেউ ভাল না বাসে।
কাজল রেখারে দেখিতে
কত দাড়িয়ে থেকেছি পথের ধারে,
শীতে আমার বসন্তের দাহন
বলতে পারিনি তারে।
হঠাৎ কি করে কি যেন,
তাহার সাথে আমার
কথা হইতে শুরু করিল ঘন ঘন।
এমনি করিয়াই দিন কাটিল
ভাঙ্গিলো বসন্তের লাজ,
তরবারীর আঘাতে খন্ড রিদয়,
ভুলটা আমার
রাজা না হইয়াই
পড়িতে গিয়া ছিলাম তাজ।
থাক সে কথা
আগে খুলিলাম পরের পাতা।
এমন হইলো মাখা মাখি
দেখা না হলে,
মনের আকাশে মেঘ করিত,
ভোরের আলোয় ডাকিত না পাখি।
এত কথার মাঝে,নিও তুমি বুঝে
মানবী থেকে রমণীতে নামিও না তারে,
শেষ ঘটনা টুকুরে খুজে।
শুধু এই টুকু বলি,তাহার মনের বাগানে
আমার জন্য ফোটেনি প্রেমের কলি।
নদী পারাপারে,
কেউ ভেঁলায় না ভাসে,
খুজে নিরাপদ তরীটিরে।