নজরুল নয়, রবীন্দ্র নয়, সে এক ক্ষুদ্র কবি,
অগ্নিবীনা, গীতাঞ্জলী সেতো উচ্চ আসনে বসি,
তাহলে লেখা কি তার বৃথা যাবে ভাই
বসিয়া ভাবে সে কবি।।


শ্বাসত প্রেমের বানী নেই তার ঘটে,
বিদ্রোহের গান জানে না কবি গাহিতে,
বলিতে চায় কিছু কথা মানুষের তরে,
সুকান্তের লেখা আর শরতে কথা,
পড়িয়া সে লিখিতে যায় ভুলিয়া।।


একদিন ভাবিলো সে কবি,
এইবার সে হইবে বিশ্বকবি,
রবীন্দ্র, নজরুল  লিখিতে জানে না
মিল্টন, বায়রন লেখার নেই কোন ধরন।।


বসে বসে ভাবে শুধু
যদি হ্তিাম কবি গুরু
তবে দেখাইতাম কোথা হতে কবিতার শুরু;


বিদ্রোহ না করিতেই ক্লান্ত
প্রথম থেকেই সে শান্ত
কল্পনা তার রাজ প্রাসাদ
এই ভাবে হয়ে গেলাম প্রেসিডেন্ট বিশ্বাস।।


ভাবিতে ভাবিতে দিন গেল চলে,
হঠাৎ লম্ফ দিয়া উঠে বলে তবে!
কবি গুরু হবো কবে?
ওহ, সবেতো আমি শিশু,
লিখিব আরো কত কিছু।।


লিখিয়াছে সে দুটি গদ্য.
লাইন কাটিয়া করিয়াছে ছোট্ট,
নাই তার কোন ছন্দ,
এটাকেই ভাবে সে পদ্য,


আরো লিখিয়াছে সে ছড়া,
পড়িতে গেলে হয় চক্ষু ছানাবড়া,
গদ্য হোক আর পদ্য,
এটাই তার তৈরী সদ্য।।