ক ফোঁটা রক্তের দাগ বিষাদি এক সচিত্র খুঁজে পেল
এমন কারো সাধ্য আছে ফেরাবে শিরায় শিরায়।
পানের রং আজকের মত ভৌত লাগেনি কখন
সিগারেট এতটা গন্ধ সারা বাড়ি জোরেনি এর আগে।
মাঝ রাতে বাজপাখির ডাক শুনিনি
দরজার কড়া নড়েনি, ভারি জুতার আওয়াজ
বাঁশির সিটি বাজেনি এ বাড়িতে কোনদিন।
এই ধূসর মুখর জ্যৈষ্ঠ আজ পৌষমাস বলে মনে হয়
প্লাবিত, অনাবৃষ্টি নিয়ে বর্ষ, পঞ্জিকা আমি
আষাঢ় শ্রাবণ দুনয়ন আমার অথচ অশ্রু নাই।
ইঞ্চি কয়েক বুকের মধ্যে এখন এক পৃথিবী শোক
সিংহের গর্জন তোলে মেঘের সমান চিৎকার দেয়
ভেঙ্গে পরে নদীর কিনার,
বোঝানোর ভাষা জানা নাই ঘটছে এমন সব আমার ভেতর।
আমাকে শান্তনা দিতে এসো না কম হলেও বুঝি।
সাধক কিংবা প্রতিষ্ঠিত কেউ নই তবুও আমি কবি,
ছেলেটা আমার বড় অভিমান করেছে তার জন্মের পর
ওর মুখ সন্ধার মত মলিন ও নির্লজ্জের মত শুয়ে আছে
সে আর বলবে না কবিরা অত্যাচারি পাষাণ,চামার
প্রশ্ন শুনব না কোন কালে বাবা এত ব্যাথা কেন কবিতায়
কারন সে আত্মহত্যা করেছে তার মাথার ওপরে ঘুমের ছায়া।