অদিতি;
অতি মমতাময়ী আমাদের কন‍্যা সন্তান
স্ত্রী'র বড় বোনের সুকন‍্যা।
আমার ভাইরা ভাইয়ের কমলমতি কন‍্যা
সুন্দর নম্র-ভদ্র মিষ্টি স্বভাব।


আচার-আচরণ সভ‍্যতা ছড়ায় সকল মুখ
মুগ্ধ আমরা খালামনি-খালু!
ডাকে মাধূর্য ছড়ায় হিমেল স্নিগ্ধতা নয়ন
পলক চরণ সুউচ্চমান দীপ্ত।


শিক্ষার যেন পরিবার পিতা-মাতা আদর্শ
পড়ালেখা অনার্স অধ‍্যায়নরত।
অনেক স্নেহ ভরা মনমধ‍্যে প্রাণটান হ্নদয়
আমাদের বিবাহ্ পর্ব দেখা শোনা।


তখন বয়স ছিল পাঁচ কি ছয় আজ শাশুরী
বনে গেছে ভাল রান্না করতে পারে।
সুন্দর গোছানো বেশ পরিপাটি পরিবেশন
রুচি মুখরোচক তৃপ্তির খাদ‍্য সাজঁ।


খালামণিকে যে দিন প্রথম দেখতে গেলাম
সাথে ছিল অদিতি ঐ'ছোট্ট মেয়েটি।
খালামনির বড়বোন-ভগ্নিপতি সাথে ক'জনা
সাক্ষাৎ-কথা-বার্তা-পরিচয় পর্ব বেশ।


তখন ছিল সন্ধ‍্যা রাত সময়: ৯:০০ টা মত
চাইনিজ ব‍্যাস-ভূষা খাদ‍্য সমারোহ।
অনেক কথা-গল্প-আলোচনা শেষেই ঐ'ছোট্ট
মেয়েটি অদিতি বলেছিল উনাকে...


আমার পছন্দ হয়েছে খালামনি রাজি হয়ে যাও!
সেই মেয়েটিই কবিতার পাতা আজ।
এসেছিল আমাদের ঢাকার বাসায় বেড়াতে তাই
ওকে নিয়েই কলম কবিতা পাতায়।


পূর্ণ নাম সাদিয়া আফরিন অদিতি আমাদের কন‍্যা
আদর স্নেহ মায়া মমতা অনন‍্য মন।
হে বিধাতা ভাল রেখো সুখে রেখো বিদ‍্যাবুদ্ধি দিও
সুবুদ্ধি আজীবন দোয়া ভরা মনটি।।


দেখা শোনা ও বুঝতে পারা খালামনিও ভাগ্নী দেখা
বেশ খুঁশির জোঁয়ার আপনত্ব প্রাণ।
একে অপর বন্ধন খালা-মাসী বাঁধন কত ভাল লাগা
এ'ধরণী যেন ওরাই সেরার সেরা।
******************************
বাণী: রক্তের বন্ধন এক অনন‍্য যোগ সূত্র। আপন আপনই হয়। পর কখনো আপন নয়! তাই রক্তের বন্ধনকে ধীর ও মজবুত করাটাই প্রতিটি পরিবারের একান্ত কাম‍্য।