হে সুন্দরী, বুদ্ধিমতি, চঞ্চলা,সুমনা মনোহরী
সুকন্ঠী, বাহারী রেশমী চুলের অধিকারী,
তুমি ভালোবাসার উদ্‌গীরণ,শত যুবকের আরাধনার কানন
তুমি অপ্রতিরোধ্য ঐশ্বর্য্যপূর্ণ কিশোরী ।


দেহটি তোমার গোলাপী আভায় রঞ্জিত
কপালে টিপ, ঠোটেতে লিপস্টিক,করেছে আরও সুদর্শনা,
গলেতে মুক্তোর মালা অতি সাধারণ হয়েও তুমি
সুশ্রী সুহাসিনী, নির্মলা, নীরাজনা।


স্রষ্টা তোমার মুখখানি গড়েছেন
প্রতিমার আদলে, যেই দেখে শ্রদ্ধা ভরে কুর্নিশ করে
ভালবাসে হৃদয় থেকে।
তোমার দেহ থেকে আসে ভেসে সুঘ্রাণ হরিণীর কস্তুরে।


আমি অবাক নয়নে তাকিয়ে দেখি আর ভাবি
এমন সুহাসিনী সুঘ্রাণী কেমন করে ভুলি ?
যার দেহের প্রতিটি স্তরে, স্রষ্টার কারুকাজে পূর্ণ, মানুষ সম্পূর্ণ ব্যর্থ
রহস্য উদ্‌ঘাটনে যুবতীর প্রতিটি অলিগলি।


হে মিষ্টভাষী সুশ্রী যৌবনা প্রিয়দর্শী,তোমার রূপের ছটায়
কিশোর কিশোরী উম্মোক্ততায়, তোমাকেই জয়ের নেশায়,
লড়ছে ঘরে আর ময়দানে
নেমেছে নিরবছিন্ন প্রতিযোগীতায় ।


হে নিরহংকারী সুখ্যাতিপূর্ণ মিষ্টভাষী , হে সুশ্রী অনন্ত যৌবনা
হে ইন্দ্রিয়সংযমী, ব্যর্থ সবে  করে তোমাকেই লক্ষ্য স্থির,
তাইতো তুমি নিষ্কলঙ্ক ,আজও করে চলেছো মনুষ্যত্বের জয়
তুমি প্রকৃতির এক নিপুণ বিষ্ময়কর স্রষ্টার মহান সৃষ্টি ।